আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ।  আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো আছেন সবাই।  ভালো থাকাটাই সবসময়ের জন্য প্রত্যাশা।তথ্য প্রযুক্তির বদৌলতে বর্তমানে আমরা এখন অনেকখানি এগিয়ে আছি। এ এগিয়ে থাকাই শেষ নয়, এখনো বাকী আছে বহু দূর পথ পাড়ী দেয়ার।   কিন্তু বহুদূর পথ পাড়ী দেয়ার পূর্বেই যদি থমকে দাড়াতে হয় তবে বিষয়টি অত্যন্ত দুঃখজনক।  আপনি সাত সমুদ্র তের নদী পার হওয়া অনেক দূরের কথা।  হঠাৎ খেয়াল করে দেখলেন আপনিতো এখনো তীরেই দাড়িয়ে আছেন।  তবে যদি হঠাৎ দৌড় শুরু করেন তবে কতটুকু সফল হবেন।  এখানেই শেষ নয়, সমস্যা্ আরো আছে।  হঠাৎ দৌড় শুরু করে কিছুদুর হয়তো আগালোন কিন্তু তাতে  হাত পা ভাঙ্গার শঙ্কাও থেকে যাবে।  যাইহোক আমি আমার প্রসঙ্গের কাছাকাছি চলে  এসেছি ।ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার দৃঢ় প্রত্যয়ে যখন আমরা এগিয়ে যেতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ, ঠিক তখন আমাদেরকে থমকে দেয় কিছু বাধা বিঘ্ন, কিছু প্রতিবন্ধকতা এবং কিছু সমস্যা।  সমস্যাগুলোকে ওভারকাম করাও অনেক কষ্টসাধ্য, আবার এটিকে বাদ দিয়ে চলারও সুযোগ নেই। এমন পরিস্থিতিতে আপনি কি করবেন।  হ্যাঁ, আমি মোবাইলের ডাটা কানেকশনের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহারের কথাই বলছি।  যে দেশে আমরা ইন্টারনেট সহজলভ্য করার জন্য গলা ফাটিয়ে ফেলছি, আন্দোলনে বিলিয়ে দিচ্ছি নিজেদের, সে দেশেই আমাদের ইন্টারনেট ব্যবহার করতে গিয়ে গুণতে হচ্ছে প্রচুর টাকা।  যা আমাদের স্থবির করে দিচ্ছে, রুদ্ধ করে দিচ্ছে সামনে  এগিয়ে যাওয়ার পথ।
আমাদের দেশে যারা যারা ব্রডব্যান্ড সংযোগের সুবিধা পাচ্ছেন, তারা আনলিমিটেড ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ পাচ্ছেন প্রতিনিয়ত।   কিন্তু যাদের ব্রডব্যান্ড সংযোগ নেই, তারা বিপাকে পড়েন প্রতিনিয়ত।  সবকিছুতেই যেন সীমাবদ্ধতা।   ডাউনলোড দেয়া যাবেনা, আপলোড করা যাবে না।  মোবাইল কোম্পানীগুলো যেন গলা টিপে ধরে রাখে। আপনি যে ডাটা কানেকশনই ব্যবহার করেন না কেন তা অত্যন্ত ব্যবয়বহুল।  সাম্প্রতিক আমি ১০০ মেগাবাইট ইন্টারনেট কিনেছিলাম গ্রামীনফোন এর কাছ থেকে, অত্যন্ত দ্রুতগতিসম্পন্ন হওয়ার কারণে সেটি শেষ হয়ে গিয়েছিলো মাত্র ৫ মিনিটেই।   অতপর আবার ২৫০ মেগাবাইট কিনেও নিস্তার পাইনি, সেটি শেষ হয়ে গেছে ১০ মিনিটে।   সেক্ষেত্রে আপলোড ডাউনলোডকেতো রীতিমত কবর দিতে হবে।   চিন্তাই করা যাবে না এসবের।   যেখানে আপলোড ডাউনলোড ছাড়াই ডাটা শেষ হয়ে যাচ্ছে কয়েক মিনিটের ব্যবধানে সেখানে কি করে আমরা আগাবো, কিভাবে গড়বো ডিজিটাল বাংলাদেশ।  এবার কিনলাম ১ জিবি, কিন্তু তাতে সমস্যা, মেয়াদ ১৪ দিন আর স্পীড কম।  কেমন লাগে বলুনতো।   আবার  বাংলালিংকের মাধ্যমে ১ জিবি কানেকশন কিনলাম,  কিন্তু আরো বাজে অবস্থা। ২ জী দেখাচ্ছে, কোন পেজে ঢুকছেনা।  ১০ মেগাবাইটও ব্যবহার করতে পারলাম না।  চটকা মেরে বাদ দিয়ে দিলাম ডাটা কানেকশন নেয়ার বিষয়টি।  এমন পরিস্থিতিতে  খুব ভালো লাগার কথা, তাই না???   হ্যাঁ, এভাবেই মোবাইল কোম্পানীগুলো ডাটা কানেকশনের মাধ্যমে হাতিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা।  এ যেন বিলাসবহুল লাক্সারী ডাটা কানেকশন।  অথচ ব্রডব্যান্ড সংযোগে মাসিক মাত্র ৫০০ টাকায় আপনি এক লাখ টাকার সম পরিমাণ ডাটাও ডাউনলোড করতে পারবেন নিশ্চিন্তে।  এবার ভেবে দেখুন আপনি কোনটি করবেন।   কোন একসময় ব্রডব্যান্ড কানেকশনের সুবাদে আমি ১৩০ জিবি ডাউনলোড করেছিলাম মাত্র ৩ দিনের ব্যবধানে।   আবার আরেক সময় ৫ দিনে ডাউনলোড করেছিলাম ৭১ জিবি।  এভাবে আরো কিছু ডাউনলোড করেছি যার পরিমাণ প্রায়  ৫০০ গিগাবাইট এর অধিক।  অথচ এ ডাটা যদি আমি মোবাইলের ডাটা কানেকশনের মাধ্যমে ডাউনলোড করতাম তবে নিসন্দেহে আমাকে বাড়ীর জমিও বিক্রি করা লাগতো।
এক নজরে গ্রামীন ফোনের কয়েকটি অফার দেখুন...

আর কত!!! সময় এসেছে প্রতিবাদ জানানোর।   মোবাইল কোম্পানীর এরকম ডিজিটাল প্রতারণা থেকে মুক্তি চাই। আর সরকারের কাছে ব্রডব্যান্ড সংযোগ আরো সহজলভ্য করার জন্য আকুল আবেদন জানাই।
উপরের শিরোনাম দেখে হয়তো চমকে উঠেছেন ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াই ইন্টারনেট কিভাবে সম্ভব।  হ্যাঁ, সত্যি কেমন হতো যদি ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াই ইন্টারনেট পাওয়া যেত।   সুলভ মূল্যে ব্যবহার করা যেত স্বপ্নের ইন্টারনেট, তবে কেমন হতো। এ দুঃস্বপ্ন বাস্তবায়নের পথ ধরেই আমাদের এ পথ চলা  শুরু হোক।    দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করি, মোবােইলের ডাটা কানেকশন আর ব্যবহার করবো না,
প্রয়োজনে ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াই ইন্টারনেট ব্যবহার করবো।   চেষ্টা করুন যত কষ্টই হোক, গ্রামে পাড়ায় মহল্লায় ব্রডব্যান্ড সংযোগ পাওয়ার জন্য দৃঢ় কন্ঠে আওয়াজ তুলুৃন।   বিটিসিএলসহ বিভিন্ন ব্রডব্যান্ড কোম্পানীকে ইন্টারনেট সুবিধা আরো সহজলভ্য করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট জোর দাবী জানাচ্ছি।  মোবাইল ডাটা কানেকশন পরিহার করে বিটিসিএল, স্যাটেলাইট ও অন্যান্য ব্রডব্যান্ড এর প্রতি সমর্থন দিয়ে জনসমর্থন তৈরী করুন।  তাতে দেশ ও জাতির অনেক কল্যাণ হবে।
মোবাইল এর ডাটা কানেকশনকে না বলুন !!!  থ্রীজী এর বদৌলতে ডিজিটাল প্রতারণার নতুন সকল ফাঁদকে না বলুন এবং এড়িয়ে চলুন চিরতরে ।

সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আসসালামুয়ালাইকুম, আশা করি সবাই ভাল আছেন, আমিও ভাল আছি। আজ আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম  IDM V6.25 build 9  ভার্সন এবং সাথে Activator আর আজীবন ফ্রী ব্যবহার করুন।
আই.ডি.এম (Internet Download Manager) নাম কম বেশী শুনেছেন। দেখে নিন এর কিছু সুবিধাঃ

Internet Download Manager Feature:
১। আপনি কোন ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখছেন কোন ওয়েবসাইট এ সেটি আপনি ডাউনলোড করতে চাইলেন দেখলেন যে ডাউনলোড দেওয়া নেই। কি করবেন তাই না? চিন্তা নেই আপনার যদি IDM থাকে তাহলে দেখবেনযে অটোমেটিক আপনার ইউআরএল এডাউনলোড লিংক এসে গেছে।

২। আপনি একটা ফাইল ডাউনলোড করছেন তাতে রিজিউম সাপোর্ট নেই। ফাইলটি ডাউনলোড করতে করতে কোন কারন বশত বন্ধ হয়ে গেল কি করবেন তাই না? যদি IDM থাকে তাহলে সহজেই আপনি রিজিউম করতে পারবেন। আপনি যে ফাইলটি ডাউনলোড দিয়েছিলেন সেই ফাইলটির ডাউনলোড লিংকটি পুনরায় নিয়ে (অর্থাৎ যেখান থেকে ডাউনলোড দিয়েছিলেন) বন্ধ হওয়া ফাইলটির Properties টি গিয়ে Address এ শুধু পেষ্ট করে দিন। তারপর রিজিউম লেখাতে ক্লিক করুন।দেখবেন ফাইলটি আবার ডাউনলোড শুরু হয়ে গেছে।
৩। গ্রাব্যার প্রজেষ্ট যার মাধ্যমে আপনি একটি ওয়েব সাইটের সমস্ত ফাইল অর্থাৎভিডিও,অডিও,টেক্সট ইত্যাদি একটি ক্লিকের মাধ্যমে ডাউনলোড করতে পারবেন।
৪। Scheduler এর মাধ্যমে আপনি একটি নির্দিষ্ট সময়ে আপনার পূর্বের বন্ধ করা ডাউনলোড ফাইল শুরু করতে পারবেন কিংবা নির্দিষ্ট সময়ে তা বন্ধ করতে পারবেন। শুধু তাই না একটি নির্দিষ্ট সময়ে আপনি আপনার কম্পিউটারটাও বন্ধ করে দিতে পারবেন।
৫। যেকোন নতুন ব্রাউজার এড করলে তা সাথে সাথে IDM এর সাথে কানেকটেক্ট হয়ে যাবে। এবং ইচ্ছা করলে আপনি আপনার ডাউনলোডকৃত ফাইলের লিষ্টটা এডিট করতে পারবেন। অর্থাৎ আপনি কি কি ফাইল অটোমেটিকলি ডাউনলোডন করবেন তার লিষ্ট।
৬। অটোমেটিক এন্টি ভাইরাস চেকিং এর মাধ্যমে আপনার ডাউনলোড করা ফাইলটি কে ভাইরাস সম্পকে সচেতন করে।
কি নতুন আছে এই 6.25 build 3 তে?
1। অটোমেটিক firefox intrigation
2। অটোমেটিক chrome intrigation
3। ফুল ভার্সন আফটার রান এক্টিভেটর
What’s new in this release?:
(Released: Nov 09, 2015)
– Added support for Firefox 43 and SeaMonkey 2.39, 2.40, 2.41
– Lowered CPU consumption
– Added support for new types of video streaming sites
– Fixed bugs
• Homepage – http://www.internetdownloadmanager.com/
ডাউনলোড করুন নিচেঃ
IDM 6.25 build 9 Setup + Universal Web Crack V4.rar (6.3 MB)
IDM Universal Web Crack V4.rar (1.9 MB)
IDM 6.25 build 9 Manual Crack.rar (1.3 MB) (if crack didn’t work/windows xp users)

ফরেক্স অথবা স্পট ফরেক্স হচ্ছে বৈদেশিক মুদ্রার ক্রয়-বিক্রয়। ফরেক্স মার্কেট এ আপনি একটি দেশের কারেন্সি বিক্রয় করে আর একটি দেশের কারেন্সি ক্রয় করতে পারবেন।
উদহারণসরুপ, আমেরিকা বা USA এর কারেন্সি হছে ডলার, ব্রিটেন বা UK এর কারেন্সি হচ্ছে পাউন্ড। ফরেক্স মার্কেট এ আপনি ডলার বিক্রয় করে পাউন্ড অথবা পাউন্ড বিক্রয় করে ডলার কিনতে পারেন। ডলার অথবা পাউন্ড ব্যাতিতও আর বিভিন্ন দেশের কারেন্সি আছে যা ফরেক্স মার্কেট এ আপনি ক্রয়-বিক্রয় করতে পারেন।
কিভাবে ফরেক্স মার্কেট থেকে আয় করা সম্ভব?
বিভিন্ন দেশের মুদ্রা সর্বদায় পরিবরতনশিল। আপনি পত্রিকায় দেখে থাকবেন যে কখনও কখনও ডলার টাকার বিপরীতে শক্তিশালী হচ্ছে, আবার কখনও টাকা ডলার এর বিপরীতে শক্তিশালী হচ্চে। এরকম পৃথিবীর অধিকাংশ মুদ্রার বিপরিতেই হয়। সুতরাং, আপনার যদি ডলার কেনা থাকে, ডলারের বিপরীতে ইউরো এর দাম পরে গেলে আপনি ডলার বিক্রয় করে ইউরো কিনে রাখতে পারেন। আবার, ইউরো ডলার এর বিপরীতে শক্তিশালী হলে, ইউরো বিক্রয় করে অধিক ডলার পেতে পারেন।
হয়ত আপনার কাছে ১০০ ডলার ছিলো যা বিক্রয় করে আপনি ৮০ ইউরো ক্রয় করেছিলেন। পরবর্তীতে ইউরোর দাম বাড়ার পর তা বিক্রয় করে ১২০ ডলার পেলেন। এভাবে আপনি আয় করতে পারেন। শেয়ার মার্কেট এ শুধু শেয়ার এর দাম বাড়লেই (buy) আমরা প্রফিট করতে পারি। কিন্তু ফরেক্স মার্কেট এ, কোন কারেন্সি শক্তিশালী অথবা দুর্বল হক, দুই ক্ষেত্রেই আমাদের প্রফিট করার সুযোগ আছে যেটা ফরেক্স মার্কেটের সবচেয়ে বড় সুবিধা।
ফরেক্স ট্রেড করার সুবিধাঃ
- আগের দিনে শুধুমাত্র বিশাল ধনী অথবা ব্যাংকগুলো ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করার সুযোগ পেত। কিন্তু বর্তমানে সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে বিভিন্ন ফরেক্স ব্রোকারের আবির্ভাব ও প্রতিযোগিতা বৃদ্ধির কারনে যে কেউই পৃথিবীর যে কোনো দেশ থেকে ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করতে পারে।
- মাত্র ১ ডলার দিয়ে ফরেক্স ট্রেড শুরু করা সম্ভভ। তাছারা প্রায় সব ব্রোকারই আপনাকে ফ্রী ডেমো ট্রেড করার সুবিধা দেবে, অর্থাৎ ভার্চুয়াল মানি দিয়ে। তাই প্রথমে আপনি নিখরচায় ডেমো ট্রেড করে নিজেকে প্রস্তুত করে নিতে পারেন এবং ডেমো ট্রেড করে সাফল্য ফেলে ডিপোজিট করে রিয়েল ট্রেড শুরু করতে পারেন।
- ফরেক্স মার্কেট পরিধি অনেক বড় এবং এই মার্কেটকে ম্যানিপুলেট করা সম্ভভ না। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় স্টক মার্কেট হচ্ছে নিউইয়র্ক স্টক মার্কেট এবং ফরেক্স মার্কেটের আকার তার থেকেও ২৫ গুন বেশি। মনে রাখবেন,ডলার বা ইউরো এর মূল্য কোন দেশের মূল্য কোনো দেশের সরকার নির্ধারণ করে দেয় না। বিভিন্ন দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ও আর্থিক ঘটনাবলীর প্রেক্ষিতে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার মূল্য নিজে নিজেই পরিবর্তিত হয়। আপনি যে দামে ডলার বা ইউরো কিনবেন, সেই একই দামে পৃথিবীর সব দেশে ডলার বা ইউরো ক্রয়-বিক্রয় হবে।
- ফরেক্স মার্কেট এ ট্রেড করার ক্ষেত্রে বড় ধরনের লিভারেজ বা লোন সুবিধা পাওয়া যায়, আর তাই খুব অল্প মার্কেট মুভমেন্ট থেকেই আপনি ভাল প্রফিট করতে পারবেন।
- স্ক্যালপিং ফরেক্স এ খুব জনপ্রিয় একটি শব্দ। এর মানে হচ্ছে খুব অল্প সময়ের জন্য খোলা ট্রেড। ফরেক্স মার্কেটের খুব অল্প পরিবর্তনেও ভাল লাভ করা সম্ভভ। অনেকেই ১০ বা ১৫ সেকেন্ডের জন্য একটি ট্রেড ওপেন করে এবং প্রফিট পেলে তা নিয়ে ট্রেড থেকে বের হয়ে যায়।
- ফরেক্স মার্কেট সোম থেকে শুক্র, সপ্তাহের ৫ দিনই দিবা-রাত্রি ২৪ ঘণ্টার জন্য খোলা থাকে। আর তাই, আপনি ব্যাবসায়ি হোন বা চাকুরিজীবী, ফরেক্স মার্কেটে আপনি আপনার সুবিধামত ট্রেড করতে পারবেন।
- ফরেক্স ট্রেডিং আপনি বাসায় বসেই করতে পারবেন, বাইরে যাওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। আর তাই পরিবারকে প্রচুর পরিমানে সময় দিতে পারবেন।
- ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করার জন্য আপনাকে সব কিছু অনলাইনে করতে হবে আর অ্যাকাউন্ট ওপেনিং থেকে শুরু করে অ্যাকাউন্টে ডিপোজিট বা উইথড্র করাও অনেক সহজ।
- আপনি যদি ভাল ট্রেড করতে পারেন, তাহলে অনেকেই আপনার সাথে ডিপোজিট করতে উৎসাহিত হবে এবং সেক্ষেত্রে আপনি তাদের ট্রেড পরিচালনা করতে পারেন এবং তাদের লাভের একটি অংশ আপনি পাবেন।
- সর্বোপরি একজন সফল ও দক্ষ ফরেক্স ট্রেডার এই মার্কেট থেকে প্রচুর পরিমানে আয় করতে পারবেন।
উল্লেখ করা বাঞ্ছনীয়, একজন দক্ষ ও সফল ট্রেডার হতে হলে আপনাকে ফরেক্স মার্কেট সম্পর্কে প্রচুর পড়াশোনা করতে হবে, নিজেকে এই মার্কেটের যোগ্য করে তুলতে হবে। ফরেক্স মার্কেট থেকে যে কেউই কোন কিছু না জেনেও হয়ত প্রথম দিকে অনেক আয় করতে পারেন। মনে রাখবেন, ফরেক্স মার্কেট স্টক মার্কেটের মতই চ্যালেঞ্জিং। না জেনে হয়ত প্রাথমিকভাবে সফল হওয়া যাবে যেটা স্টক মার্কেটও অনেকেও অনেকে হয়। তবে দীর্ঘসময়ের জন্য টিকে থাকতে হলে, এক্সপার্ট হওয়া ছাড়া কোন বিকল্প নেই।
আর একটি কথা, ফরেক্স মার্কেটে মন্দা বলে কিছু নেই। কারন স্টক মার্কেটে আপনি শুধু buy করতে পারেন, ফরেক্স মার্কেটে buy বা sell উভয়ই করতে পারবেন।
মনে রাখবেন,
When stock market is going down and down, in forex, one currency is always up!
ফরেক্স ট্রেডিং করার জন্য কি কি দরকার?
আপনার ইন্টারনেট কানেকশনসহ একটি পিসি অথবা উইন্ডোজ মোবাইল আছে? তাই যথেষ্ট।
আমি কিভাবে ডলার অথবা অন্যান্য মুদ্রা ক্রয়-বিক্রয় করব?
ফরেক্স ট্রেড করতে হলে সর্বপ্রথম আপনাকে কোনো একটি ফরেক্স ব্রোকারের সাথে অ্যাকাউন্ট ওপেন করতে হবে ও তাতে ডিপোজিট করতে হবে। অ্যাকাউন্ট খুব সহজেই ২ মিনিটে অনলাইনে ওপেন করা যায়। আপনি বিভিন্ন অনলাইন মুদ্রা যেমন পেপাল, অ্যালার্ট পে, লিবার্টি রিজার্ভ ইত্যাদি দিয়ে তাৎক্ষণিক আপনার আকাউন্টে ডিপোজিট করতে পারেন ও ফরেক্স ট্রেড করা শুরু করতে পারেন।
তবে সাধারনত অধিকাংশ মানুষই ব্যাংক এর মাধ্যমে ফরেক্স ব্রোকারদের সাথে ডিপোজিট করে। সেক্ষেত্রে, অ্যাকাউন্ট ওপেনিং এর পরে, আপনি আপনার ব্রোকারের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নাম্বার এবং ব্যাংক ডিপোজিটের বিস্তারিত তথ্য পাবেন।
আপনার অ্যাকাউন্টে ডিপোজিট সম্পন্ন হলে আপনি ট্রেড করা শুরু করতে পারবেন। ফরেক্স ট্রেডিং অনলাইনে সফটওয়ারের মাধ্যমে করতে হয়। এই সফটওয়ার আপনি বিনামূল্যে আপনার ব্রোকারের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। সফটওয়ারটি ইন্সটল করে ব্রোকার প্রদত্ত ইউজার নেম ও পাসওয়ার্ড দিয়ে তাতে সাইন ইন করলেই বিভিন্ন পেয়ারের চার্ট ও মূল্যতালিকা লোড হবে এবং আপনি আপনার ট্রেড ওপেন/ক্লোজ করতে পারবেন।

আমাদের পাশের দেশ ভারত বর্তমানে এশিয়ায় সফটওয়্যার রপ্তানিতে শীর্ষে । আমাদের দেশ এ ক্ষেত্রে অনেক পিছিয়ে। আমাদের দেশকেও এই ক্ষেত্রে এগিয়ে নিয়ে যাবার জন্য যে প্লাটফর্ম দরকার ছিল তা দেশে সর্বপ্রথম চালু করল IIT(Institute of Information Technology ) DU. IIT থেকেই প্রথম দেশের সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার সার্টিফিকেটধারি (BSc in Software Engineering-BSSE ) মানে তুমি পাশ করলে তোমার প্রথম পরিচয় হবে তুমি একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার । আইটি পড়তে হলে অবশ্যই কিছু জিনিস তোমার মাঝে লালন করতে হবে । সৃজনশীল মানসিকতা, ধৈর্য, সাধনা, চেষ্টা এবং চিন্তাশক্তি ।
প্রথম ভালবাসা হোক প্রোগ্রামিং । প্রোগ্রামার যেভাবে বলবে কম্পিউটার সেভাবেই কাজ করতে বাধ্য । শুধু ঘরে বসে আউটসোর্সিং করে বড়লোক হওয়াই তোমার উদ্দেশ্য নয়। তোমার চিন্তা থাকবে তুমি প্রোগ্রামিং শিখতে চাচ্ছো কারণ বাংলাদেশ যখন চন্দ্রযান পাঠাবে তার নিয়ন্ত্রণকারী কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম লিখবে তুমি, অথবা তুমি ছোট্ট একটা রোবট বানাতে চাও যেটা তোমার টুকিটাকি কাজ করে দেবে। তুমি চাও লক্ষকোটি টাকা দামে বিদেশ থেকে আনা জীবন রক্ষাকারী মেডিক্যাল ইকুইপমেন্ট কম খরচে দেশে বসেই তৈরি করতে । তুমি এমন একজন এক্সপার্ট হতে চাও যে বিভিন্ন কল কারখানা অটোমেটেড করে ফেলতে পারে। অথবা তুমি চাও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে গবেষণা করতে… (এই তালিকা অনেক বড় হতে পারে)
অনেক ভাইয়ারা আছেন যারা হয়তবা এসব মটিভেশন থেকেই এক বসায় সারারাত code করে কাটিয়ে দেন । ল্যাব থেকে বের হতে হতে রাত ৬টা – ৭ টা বেজে গেলেও এটাই স্বাভাবিক – এমন প্রস্তুতি নিও । পুরো বছরধরেই কোনো না কোনো প্রোগ্রামিং কনটেস্ট চলতে থাকে । যেমন ACM-ICPC contest (https://www.facebook.com/ICPCNews ), DUITS, IUT national contest, BUET CSE week etc. বিভিন্ন ভার্সিটি এর স্টুডেন্টদের সমন্বয় এবং নিজেকে যাচাই করা, অন্য কোনো সাবজেক্ট এ পড়লে এভাবে সম্ভবপর হয়না ।
আমি যদি তোমাকে প্রশ্ন করি গুগল কিভাবে লাখ লাখ ওয়েবসাইট থেকে চোখের পলকে দরকারি ডাটা খুজে এনে তোমাকে দেয় ? তুমি কি উত্তর দেবে ??? উত্তর দেবার জন্য তোমার ভাবতে হবে, ভাবার ইচ্ছা থাকতে হবে , তোমার ধৈর্য থাকতে হবে । হা এটা যদি তোমার থাকে , তোমাকে আইটি তে স্বাগতম । এরকম অনেক এলগরিদম নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা একটা কাজ নিয়ে পরে থাকার মত প্যাশন থাকতে হবে । নতুন নতুন আইডিয়া মাথার মধ্যে সবসময় ঘুরপাক খাওয়াতে হবে । বের করে নিয়ে আসতে হবে বেস্ট এর মধ্যে বেস্ট আইডিয়া টা । একটা আইডিয়া তোমার লাইফ এর জন্য মাইলফলক হয়ে থাকতে পারে । Microsoft imagine cup, Banglalink grandmaster, Robi challenge এরকম কিছু আইডিয়া seeking campaign.
মুখস্ত বিদ্যা নিয়ে এই সাবজেক্ট এ খুব বেশি দূর যাওয়া যায়না । স্টেপ স্টেপ এ logic and innovation অ্যাপ্লাই করতে হবে । কারো যদি গণিত , পদার্থ ভালো লাগে তার জন্য আইটিতে ভালো করা সহজ হয়ে যায় । তোমার রেজাল্ট যদি খারাপও থাকে কিন্তু তুমি যদি creative and passionate হও তোমাকে কেউ আটকাতে পারবেনা , এটা যেকোনো আইটি স্টুডেন্ট এর কাছ থেকে গ্যারান্টি পাবা । এ জন্যই মনে হয় ভার্সিটি লাইফ এ গিয়ে বড় ভাইদের কাছ থেকে প্রথম Bill Gates এর কথাটাই শুনেছিলাম “I failed in some subjects in exam, but my friend passed in all. Now he is an engineer in Microsoft and I am the owner of Microsoft.' ”
ফেসবুক কিভাবে এত মানুষের তথ্য সংরক্ষণ করে? এলোমেলো ভাবে সংরক্ষণ করলে তাড়াতাড়ি খুজে পাওয়া সমস্যা, তাই তথ্য সংরক্ষণ করার নির্দিষ্ট কিছু টেকনিক আছে। এজন্য রয়েছে ডাটাস্ট্রাকচার ও ডাটাবেস । অ্যানিমেটেড মুভিতে বা গেমসে আমরা যে এত সুন্দর ছবি দেখি তার জন্য রয়েছে গ্রাফিক্স । কিভাবে মোবাইলে communication ,computer communication, মেইল আদানপ্রদান , facebook এ মেসেজ চালাচালি এসবের জন্য নেটওয়ার্কিং ।
বিভিন্ন co-curricular activities অংশ নিতে পারো । Microsoft Bangladesh এর নানা কার্যক্রমে তুমি অংশগ্রহন করতে পারবে Microsoft student partner হবার মধ্যদিয়ে । BASIS সফটওয়্যার মেলার আয়োজন করে, ওখানে volunteer হতে পারবে । বিভিন্ন international journal এ তোমার research paper পাঠাতে পার । accepted হলে ওরা তোমাকে তাদের দেশে আমন্ত্রন জানাবে । Google apps e তোমার বানানো apps store করতে পারো ।
দেশে প্রথম Microsoft তাদের windows phone এর জন্য apps তৈরির আয়োজন করেছিলো apathon , যেখানে একদিনে ৮০ টির বেশি app তৈরি হয়েছিল এবং এর venue ছিল IIT DU । বাংলাদেশি বংশভুত অস্কার বিজয়ে নাফিস সে কিন্তু একজন সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ার । অনেকের প্রশ্ন থাকে ভাইয়া আইটি সেক্টরে জব কেমন ? এখন আইটি এর যুগ । সবার মুখে মুখেই এই কথা শোনা যায় । তুমি কাজ জানলে তোমার জব খোজাঁ লাগবেনা, জব তোমাকে খুজঁবে । Giant organization যেমন Microsoft, Google আমাদের দেশের ভাইয়ারা গর্বের সাথে জব করছেন । Google, Samsung এরা প্রায়ই campus এ এসে recruitment এর আয়োজন করে থাকে । বাংলাদেশে অনেক প্রতিষ্ঠিত আইটি ফার্ম রয়েছে , অনেক মোবাইল কম্পানি , অনেক multinational IT firm আছে ।
তোমার আগ্রহ থাকলে ফ্রীল্যানসার হতে পারবা । প্রতিষ্ঠিত এরকম অনেক ফ্রীল্যানসার উদাহারন তোমার আশে পাশেই আছে । নিজের আইটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে পার । গাজিপুর এ আইটি ভিলেজ হতে চলেছে । দেশের বাইরে চাইলে চলে যেতে পারবা ।
নিজের আগ্রহের বিষয়ে ( programming, , web design, networking, database developer, freelancing…. ) দক্ষতা অর্জন করা প্রথম কাজ ।
So , জব নিয়ে পরে চিন্তা করলেও হবে । ইন্টারমিডিয়েটে আইটি সাবজেক্ট পড়ানো শুরু হয়েছে অনেকেই তোমরা জানো ।
কিছু প্রশ্ন অনেকের মনে চলে আসে । ভাইয়া IT আর ICT কি এক ? এক কথায় উত্তর দিলে এক । JU তে বর্তমানে IIT আছে । RU তে ICT । তবে degree কি রকম দেয়া হয় তা জানা নেই ।
মুল প্রশ্ন হল এটা : ভাইয়া IT আর CSE এর মধ্যে পার্থক্য কি ? বিদেশে অনেক আগে থেকেই কম্পিউটার সাইন্স আর সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং দুটি আলাদা শাখা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত । আমাদের দেশে ধারনাটি নতুন । CSE এর কাজ হচ্ছে CS tools গুলোকে ডেভেলপ করা আর IT এর কাজ হচ্ছে CS tools গুলোকে প্রপারলি utilize করা (একটু কঠিন মনে হচ্ছে !! ) IT is a specialized stream of CSE। আমার মতে IT আর CSE জমজ ভাই । একজনের জন্ম আগে, একজনের পরে ।
আমি IIT DU আর CSE DU দিয়ে হাল্কা ধারনা দিচ্ছি :
IIT এর বিশেষত্ত হচ্ছে এখানে তোমাকে নরমাল course গুলোর সাথে আলাদা কিছু specialized course করতে হবে যেখানে সফটওয়্যার প্রোজেক্ট নিয়ে কাজ করতে হবে, simply সফটওয়্যার বানাতে হবে ( পুরো ৬ মাস + ৬ মাস = ১২ মাস ) । IIT এর আর একটি বিশেষ দিক ( যেটার কথাও CSE এর অনেকেই বলবে ) হচ্ছে তোমাকে ৬ মাস industry তে জব ( interne ) করতে হবে ( with salary ). এটা course এর অংশ । কিছু ভাইয়ারা ওখানেই join করে ফেলে , ফলে ৪র্থ বর্ষ এর ক্লাস করতে আসতে চাননা । তাদের স্যাররা জোর করে ধরে নিয়ে আসে ।:p
IT আর CSE এর course গুলো অধিকাংশই মিল আছে । ওয়েবসাইটে এ সম্পর্কে বিস্তারিত দেয়া আছে (http://www.iit.du.ac.bd/index.php?id=48 ) । IT তে অন্যান্য কোর্স এর পাশাপাশি SE কে বেশি প্রাধান্য দেয়া হয়েছে ।
গত বছর DU ক list এ IT 2nd e fill up হয়ে গিয়েছিল। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ক্লাসরুম এবং ল্যাব তো আছেই (multimedia, document camera system and Internet facilities) আমরা IT আর CSE এর বন্ধুরা একসাথে বসেই চা খাই, আড্ডা দেই , আইডিয়া শেয়ার করি । ল্যাব এ download speed পাওয়া যায় ৪-৫ এমবিপিএস যেটা অনেকের কল্পনার বাইরে । আমরা যারা দুষ্টু তারা LAN এ বসে বসে FIFA, Need For Speed খেলি। আমরা কিন্তু গতবারের DU ক্রিকেট চ্যাম্পিয়ন আর বাস্কেট বল রানার্স আপ অনেক কম্পানি প্রায় এখানে সেমিনার এর আয়োজন করে থাকে ।
যারা ঢাকায় থাক তারা চাইলে DU তে মুকাররম ভবনে এসে আমাদের সাথে এমনকি স্যারদের সাথেও কথা বলে যেতে পারো। u r welcome.
সব শেষে একটা কথা বলব । যে সাবজেক্ট নিয়েই পড় না কেন , তা সম্পর্কে আগে খোজঁ নেও কি কি পড়ানো হয় এবং যদি সত্যি সেগুলো তোমার ভাল লেগে থাকে তাহলেই সেই সাবজেক্ট এ ভর্তি হও । কোনটা ১ নাম্বার সাবজেক্ট , কোনটা ২ নাম্বার , এটার চেয়ে ওটা ভাল এভাবে বিচার না করে , সেটাই ভাল সাবজেক্ট যেটা তোমার কাছে ভাল এভাবে চিন্তা কর । মানুষের তৈরি এই বিভাজন অনুসরন করে নিজের সাথে প্রতারনা করোনা ।

২০১৫ সালের বিদায়ের ঘণ্টা বাজতে চলল, আসছে ২০১৬। প্রতি বছরের মতো ২০১৬ সালেও প্রযুক্তিপণ্যের বাজারে যোগ হবে নতুন অনেক কিছুই। এর মধ্যে কিছু ডিভাইস নিয়ে প্রযুক্তিপণ্যের জগৎ অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে বললে ভুল বলা হবে না।২০১৬ সালের সবচেয়ে বেশি প্রত্যাশিত পণ্যগুলো নিয়ে এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট সিনেট। জেনে নেওয়া যাক সেই পণ্যগুলো সম্পর্কে:
অকুলাস রিফট ও টাচ:

২০১৬ সাল নিশ্চিতভাবে ভার্চুয়াল রিয়ালিটির (ভিআর) বছর হতে যাচ্ছে। বাজারে আসার কথা রয়েছে একাধিক ভিআর হেডসেটের। ডিভাইসগুলোর মধ্যে সবার আগে অকুলাস রিফট আসবে বলে আশা করা হচ্ছে। অকুলাস রিফট ব্যবহারের জন্য প্রয়োজন হবে একটি আলাদা পিসির। এক্সবক্স কন্ট্রোলারের সঙ্গেও কাজ করবে এটি। আশা করা হচ্ছে ২০১৬ সালের প্রথম প্রান্তিকেই বাজারে অভিষেক হবে এর।
এইচটিসি ভাইভ:

গেইমিং জায়ান্ট ভালভের সঙ্গে জোট বেঁধে স্মার্টফোন নির্মাতা এইচটিসি বানাচ্ছে ভিআর হেডসেট ‘এইটটিসি ভাইভ’। ২০১৫ সালে বাজারে আসার কথা ছিল ডিভাইসটির। বলা হচ্ছে ডিভাইসটি গেইমারদের সবচেয়ে বেশি কাজে আসবে।
সনি প্লেস্টেশন ভিআর সনি প্লেস্টেশন ভিআর মাইক্রোসফট হলোলেন্স। ছবিঃ সিনেট ও সিবিএস ইন্টারঅ্যাকটিভ। মাইক্রোসফট হলোলেন্স। ছবিঃ সিনেট ও সিবিএস ইন্টারঅ্যাকটিভ।
সনি প্লেস্টেশন ভিআর:
আগে প্রজেক্ট মরফিয়াস নামে পরিচিত ছিল সনির প্লেস্টেশন ভিআর। এর মাধ্যমে ভিআর বাজারে প্রবেশ করে সনি। এটি সনি প্লেস্টেশন ৪-এর সঙ্গে কাজ করবে। এটি ২০১৬ সালের প্রথমার্ধে বাজারে আসার কথা রয়েছে।
 মাইক্রোসফট হলোলেন্স:

মাইক্রোসফট হলোলেন্স হচ্ছে একটি স্ট্যান্ডলোন সিস্টেম যা ব্যবহারকারীর দৃষ্টির আওতায় কম্পিউটারে তৈরি বস্তু দেখাতে পারবে। হলোলেন্সের ডেভেলপমেন্ট কিট ২০১৬ সালে ৩ হাজার ডলার দামে বাজারে ছাড়া হবে।
কাল্পনিক আইফোন ৭ ও ৭এস। ছবি: সিনেট ও সিকারেস। কাল্পনিক আইফোন ৭ ও ৭এস। ছবি: সিনেট ও সিকারেস। স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৭ আর এস৭ এজ –এর কাল্পনিক নকশা। ছবি: সিনেট ও থ্রিডি ফিউচার। স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৭ আর এস৭ এজ –এর কাল্পনিক নকশা। ছবি: সিনেট ও থ্রিডি ফিউচার।
নতুন আইফোন:
বলা হচ্ছে প্রচলিত হোম বাটন সরিয়ে টাচ হোম বাটন আনা হবে নতুন আইফোনে। সেই সঙ্গে হেডফোন জ্যাকও সরানো হতে পারে। বরাবরের মতো সেপ্টেম্বর মাসেই অ্যাপল নতুন আইফোন উন্মোচন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৭ আর এস৭ এজ:

২০১৬ সালে নতুন ডিজাইনে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৭ আর এস৭ এজ আনা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
শিল্পীর চোখে আইফোন ৬সি। ছবি: সিনেট ও থ্রিডি ফিউচার। শিল্পীর চোখে আইফোন ৬সি। ছবি: সিনেট ও থ্রিডি ফিউচার। অ্যাপল ওয়াচ ২-এর কনসেপ্ট। ছবি: সিনেট ও এরিক হিউইসম্যান। অ্যাপল ওয়াচ ২-এর কনসেপ্ট। ছবি: সিনেট ও এরিক হিউইসম্যান।
আইফোন ৬সি:
২০১৬ সালে ৪ ইঞ্চি ডিসপ্লের আইফোন ৬সি আনা হবে বলে জোর গুজব রটেছে প্রযুক্তিপণ্যের বাজারে। এটি বাজারের সবচেয়ে ‘সাশ্রয়ী আইফোন’ হিসেবে আইফোন ৫এস-কে প্রতিস্থাপন করবে—বলা হচ্ছে এমনটাই।
অ্যাপল ওয়াচ ২:

আশা করা হচ্ছে ২০১৬ সালের মার্চ মাস বা তার পরে অ্যাপল ওয়াচ ২ উন্মোচন করবে অ্যাপল। অনেকেই আশা করছেন এতে ‘ইন্টিগ্রেটেড ক্যামেরা’ যোগ করা হবে।
নিনটেনডো এনএক্স। নিনটেনডো এনএক্স। টেসলা মডেল এক্স। টেসলা মডেল এক্স।
নিনটেনডো এনএক্স গেইম কনসোল:
২০১৬ সালে ‘নিনটেনডো এনএক্স’ নামে জাপানিজ গেইমিং কনসোল নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটির নতুন ‘কনসোল/মোবাইল হাইব্রিড গেইমিং সিস্টেম’ আনার কথা রয়েছে। বর্তমান নিনটেনডো উই ৪-এর সঙ্গে এর কী মিল বা পার্থক্য থাকবে তা এখনও স্পষ্ট নয়।
টেসলা মডেল ৩:
টেসলার নতুন বৈদ্যুতিক গাড়ি মডেল ৩, ২০১৭ সালের আগে রাস্তায় নামছে না। কিন্তু ২০১৬ সাল থেকেই এটির প্রি-অর্ডার নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন টেসলা প্রধান ইলন মাস্ক। ৩৫ হাজার ডলার থেকে শুরু হবে এর দাম।
ইন্টারনেট অবলম্বনে তৈরি

Es File manager হচ্ছে বেস্ট Android File Explorer.আপনারা সবাই এৱ সাথে পরিচিত কম বেশ এবং অনেকে অনেক ধরনেৱ ফাইল Manager ইউস করেন,আজ আপনাদের সাথে Es File manager এৱ Latest Version Share করব৷আমি বেশি কিছু বলতে চাই না,আপনারা ডাউনলোড করে ইউস করে দেখেন৷সুধু বলব একবাৱ ইউস করার পরে You will Love it,এন্ড আপনি আৱ কিছু ইউস করতে চাইবেন না৷ In addition, you can also decompress ZIP or RAR file, access the contents of a document with a variety of files, and even access the contents of your computer via a WiFi network.
আপনি এর মাধ্যমে  Cut / Copy / Paste, Move, Create, Delete, Rename, Search, Share, Send, Hide, Create Shortcut, Bookmark,crompress rar,decompress rar/zip and আরো অনেক কিছু৷

Features:

File Manager – Manage your files as you would on a desktop or laptop using several options such as Cut / Copy / Paste, Move, Create, Delete, Rename, Search, Share, Send, Hide, Create Shortcut, Bookmark and others.
Application Manager – categorize, uninstall, backup, and create shortcuts to your application.
Remote File Manager – when activated, manage files on your device from your computer.
Built-in ZIP and RAR – allows you to compress and decompress files ZIP / RAR and create encrypted (AES 256 bit) ZIP files.
Built-in viewers for the various file types, including photos, music, video, etc.
Thumbnails images.
Text viewers and editors.
Access your desktop via WiFi with SMB.
And many others.

DOWNLOAD






Es File Manager-  Download link
ভাল থাকবেন সবাই। দেখা হবে পরের টিউনে।

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালই আছে সবাই! আমি ও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান আল্লাহর রহমতে মোটা মুটি ভালই আছি।
আজকের টিউন এ দেখাব যে কিভাবে Android App দিয়ে ফ্রী Website তৈরি করা যায়। ফ্রী hosting and free domain দিয়ে। Jimdo এই নাম অনেকেই শুনেন নি আশা করি। যাই হোক আমারা যে অ্যাপ দিয়ে Free Website বানাবো তার নাম Jimdo। আজ কাল অনেকেই অনেক ধরনের সাইট বানাচ্ছে। কিন্তু কোড না জানার কারনে অনেকেই বানাতে পারছে না ইচ্ছা থাকা স্বত্তেও। তাই এই অ্যাপ টির মাধ্যমে আপনিও পারবেন আপনার একটি সাইট বানাতে। তো আর দেরি না করে সুরু করুন এখনই।

কোন Confusion থাকলে গুগল করুন। যাই হোক শুরু করা যাক প্রথমে নিচের লিঙ্ক থেকে Jimdo App ডাউনলোড করে নিন। ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন।

Download Jimdo

install করে ওপেন করুন। Create a Website এ ক্লিক করুন।
তার পরে Theme Choice করেন
তার পর আপনি কি নামে সাইট খুলতে চান সেই নাম দিন। যেমন  yourdomain.jimdo.com
এর পর আপনার মেইল দিন দিয়ে Next এ ক্লিক করুন।
তার পর আপনার সাইট এর Admin passward দিন। এবং Create Website এ ক্লিক করুন।
ব্যাস আপনার ফ্রী সাইট তৈরি খালি এখন নিজের মত করে সাজাতে হবে।
মেনু তে ক্লিক করে আপনার ইচ্ছা মতন করে আপনার সাইট এর মেনু সাজান .

 আসসালামু আলাইকুম

কেমন আছেন সবাই ? আমি আল্লাহর অশেষ রহমতে খুব ভালই আছি। আজ আপনাদের সাথে পিসির অতি গুরুত্বপূর্ণ Boost Speed Premium ভার্সন নিয়ে হাজির হলাম। যা আপনার পিসির সম্পূর্ণ যত্ন নিতে সহায়ক। আপনার পিসির Speed বারাতে এই সফটওয়্যারটির জুরি নেই।

 

এটি ব্যবহার করে আপনি যেভাবে আপনার পিসির Speed বারাবেন।

প্রথমে এই সফটওয়্যারটি দিয়ে আপনার পিসিকে সম্পূর্ণ স্কান করে নিন।

তারপর  Live Spreedup এ ক্লিক করু

এবার আপনি  সব টুলগুলো এনাবেল করে দিন


All Tools

এখানে আপনারা বিভিন্ন টুলস দেখতে পাবেন নীচের চিত্রটি দেখুন। আপনি যদি আপনার পিসির বেস্ট পারফর্মেন্স পেতে চান তাহলে এই টুলস এর Disk defrag, Registry  cleaner, Registry defrag , disk  doctor অপশন এ ক্লিক করে এর সব কাজগুলো সম্পূর্ণ করে দিন।


তারপর  Startup manager  এ ক্লিক করে যেই প্রোগ্রামগুলো আপনার প্রয়োজন নেই সেগুলো Uncheek করে দিন

Download And Activation


প্রথমে নীচ থেকে  Boost Speed Premium 8.1.2.0  নামিয়ে নিন

ডাউনলোড করতে  "Create Download Link" এ ক্লিক করুন

তারপর এখান থেকে Activator নামিয়ে নিন

ডাউনলোড করতে  "Create Download Link" এ ক্লিক করুন

নামানো শেষ হলে Boost Speed Premium  স্বাভাবিক নিয়মে ইন্সটল করেন।। ওপেন করবেন না।  তারপর Activator ফাইলটি ওপেন করেন। তারপর আপনি সফটওয়্যারটি যেই ফোল্ডার এ ইন্সটল করেছেন সেই ফোল্ডারটি দেখিয়ে দিন এবার Patch বাটন এ ক্লিক করেন।। ব্যাস আপনার সফটওয়্যারটি অ্যাক্টিভ হয়ে যাবে।

Your  Program registered

 


কিছু বলার ছিল আপনাদের

  • এই টিউন সম্পর্কে যদি আপনাদের কিছু জানার থাকে বা টিউনটি আপনাদের কাছে কেমন লাগলো তা টিউনমেণ্টে জানাতে ভুলবেন না কিন্তু।। আমি আপনাদের টিউনমেণ্টের অপেক্ষায় থাকলাম
  • আপনাদের যেকোনো মতামত আমাকে ভাল মানের টিউন করতে উৎসাহিত করবে।। এই টিউনটিতে যদি কোনো ভুল  থাকে বা লিংকে কোন রকম সমস্যা থাকে তাহলে অবশ্যই তা ঠিক করে দেয়া হবে।।
  • আর একটি কথা "কপি পেস্ট বর্জন করুন কারন কপি পেস্ট আপনাকে কোনদিন একজন ভাল মানের টিউনার এর মর্যাদা দেবে না"
  •  সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই কামনায় আল্লাহ হাফেজ।।

পরীক্ষার ফলাফল তৈরীর ব্যবস্থাকে আরো সহজ এবং কম সময়ে নির্ভুল ফলাফল তৈরী করার জন্য এই অপ্লিকেশনটি বিশেষ ভাবে তৈরী। বোর্ড পদ্ধতিতে জিপিএ নির্ণয়, শ্রেণী ভিত্তিক বিভিন্ন প্রকার তালিকা প্রিন্ট করার সুবিধা নিয়ে এই অপ্লিকেশনটি তৈরী করা হয়েছে, কম সময়ে নির্ভুল ফলাফল তৈরীতে এই অপ্লিকেশনটি ব্যবহার করতে পারেন ষষ্ঠ, সপ্তম, নবম শ্রেণীর জন্য; নম্বর সীট দেখে শুধু মাত্র বিষয় ভিত্তিক প্রাপ্ত নম্বর গুলো ছাড়া অন্য কোন কাজ করতে হয় এরপর শুধু মাত্র প্রয়োজনীয় সীট গুলো প্রিন্ট আউট করে নিতে পারবেন।

নিচের ডাউনলোড লিংক থেকে ৫৭ মেগাবাইটের ফাইলটি ডাউনলোড করে যেকোন পিসিতে ব্যবহার করা যাবে। অাশা করি এই অ্যাপ্লিকেশনটি আপনাদের কাজে আসবে; যেকোন পরামর্শ থাকলে কমেন্ট করতে ভূলবেনা।

সুবিধা সমূহ:

  • সম্পূর্ণ বোর্ড পদ্ধতিতে জিপিএ নির্ণয়
  • প্রাপ্ত জিপিএ এবং নম্বর অনুযায়ী সিরিয়াল নির্ধারণ
  • বিষয় অনুযায়ী অকৃতকার্যদের আলাদা তালিকা
  • নবম শ্রেণীর জন্য সিকিউ, এমসিকিউ উপর আলাদা ফলাফল নির্ণয়
  • নবম শ্রেণীর জন্য গ্রুপ ভিত্তিক ফলাফল নিণয়
  • মেধাতালিকা সহ প্রয়োজনীয় অনান্য তালিকা প্রিন্ট করার সুবিদা
  • মেধাতালিকা সহ এক থেকে চার বিষয় পর্যন্ত অকৃতকার্যদের আলাদা তালিকা প্রিন্ট করা
  • সম্পূর্ণ ফলাফল এর সামারী সীট
  • ৪র্থ বিষয়ের জটিল সমিকরণটি জিপিএ এবং প্রাপ্ত নম্বর এর সাথে সংযোজন
  • কম সময়ে ফলাফল ইনপুট দেওয়ার সুবিধা


আরো কিছু পেইজ দেখেতে এখানে ক্লিক করুন Demo Print Out

ডাউলোড লিংক
1. Download Link one >>
2. Downlaod Link Two >>

আসসালামুআলাইকুম।
কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভাল আছেন।
নাম : Time Stopper
লাইসেন্স : পোর্টেবল
প্ল্যাটফর্ম : উইন্ডোজ
আমরা সবসময় ফ্রি সফটওয়্যার ব্যবহার করতে চাই। কিন্তু এর জন্য আমাদের কে crk সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হয়। crk ব্যবহার করতে গেলে আবার রিস্ক তাকে ভাইরাস এর। কখনো আমরা সফল হই crk করতে আবার কখনো হই না। এই সমস্যা থকে মুক্তি পেতে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব একটি সফটওয়্যার,যেটির সাহায্যে আপনি ট্রায়াল সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারবেন সারাজীবন।
কিভাবে ব্যবহার করবেন ?
ভিডিও দেখুন
-নিচ থেকে সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করুন
– unrar করে নিন
-এবার সফটওয়্যার টি ওপেন করুন
-C ড্রাইভ থেকে যে সফটওয়্যার টির ট্রায়াল মেয়াদ বাড়াবেন ঐ সফটওয়্যার এর exe ফাইল টি দেখিয়ে দিন
-এবার ডেট টিক করে দিন,যদি আপনার কম্পিউটার এর ডেট ০২/১০/২০১৫ তাকে তবে ডেট দিন ০৩/১০/২০১৫
-সর্টকার্ট নাম দিন
-ক্লিক করুন “ক্রেট ডেক্সটপ সর্টকার্ট”
-এনজয়

ডাউনলোড করুন এখানে

ভাল থাকবেন সবাই, আল্লাহ হাফেজ।

আপনি কি জোকস ভালবাসেন? তাহলে নিয়ে নিন ১০০০ জোকস সম্বলিত পিডিএফ বই যা আপনার অনেক কাজে লাগবে, তাও হাইলি কম্প্রেস মাত্র ৬ এম্বি
আসসালামুয়ালাইকুম। আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন। আপনাদের দোয়ায় এবং আল্লাহর রহমতে আমিও ভাল আছি।
আজ আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম দারুন এক জোক্স কালেকশন যা আপনার জোক্স এর দক্ষতা বৃদ্ধি করবে। আর এটা দেরুন এক কালেকশন যা আপনার ভাল লাগবেই। একবার পড়ে দেখলেই বুজবেন।
এটা মুলত ২৭এম্বি কিন্তু কম্প্রেস করা বলে মাত্র ৬ এম্বি ডাউনলোড করতে হবে, আর পরে এক্সট্রাক্ট করলে ২৭ এম্বি ফাইল ই পাবেন।
সাইজঃ ২৭ এম্বি  [ডাউনলোড করতে হবে ৬ এম্বি]]
পৃস্টাঃ  ৩৪৭

ডাউনলোড লিঙ্ক

ভাল থাকবেন সবাই। টিউনটি ভাল লাগলে শেয়ার করে অন্যকে জানতে সাহায্য করুন।
এবং টিউন সম্পর্কিত যেকোনো প্রশ্ন বা পরামর্শ থাকলে টিউমেন্ট করুন। সবাই কপি পেস্ট বর্জন করুন আর ভাল লেখকের মর্যাদা দিন। অন্যের টিউনের ক্রেডিট নিযে নেবেন না।


কিভাবে ডাউনলোড  করবেন?

পিসি তে ডাউনলোড করতে কোন সমস্যা হবে না, কিন্তু তাও কোন সমস্যা হলে ফায়ারফক্স ইউস করতে পারেন। মোবাইল থেকে ডাউনলোড করতে সমস্যা হলে uc browser থেকে ডাউনলোড করুন।  uc browser থেকে ডাউনলোড করতে কোন সমস্যা হবে না। চিত্রের যায়গায় ক্লিক করলেই ডাউনলোড হবে।

আসসালামুয়ালাইকুম, আশা করি আপনারা সবাই আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন। আমিও ভাল আছি। আজ আমি আপনার রুট ফোনের জন্য দারুন এপ নিয়ে এলাম যা আপনার ফোনের কার্যক্ষমতা বারাবে আর ব্যাটারীর চার্জ খুব কম যাবে।
একে কিছু ভাগে ভাগ করে যায়

Hibernator ম্যানেজার প্রিমিয়াম
অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস আপনি যখন  ব্যবহার করবেন না, তখনও  যখন সব সময় কাজ করে ! হাইবারনেশন ম্যানেজার তখন কাজ করবে  আপনি আপনার ডিভাইস ব্যবহার করবেন না যখন আপনি ব্যাটারি সংরক্ষণ করতে সাহায্য করে. পর্দা বন্ধ যায়, এটা আপনার প্রসেসর (সিপিইউ), সেটিংস এবং আপনার ব্যাটারী ক্ষমতা সংরক্ষণ করবে  অ্যাপ্লিকেশন hibernates.

CPU- র হাইবারনেশন
সিপিইউ হাইবারনেশন স্বয়ংক্রিয়ভাবে. বিশাল ব্যাটারি সঞ্চয় নিশ্চিত করে যা  সর্বনিম্ন সম্ভব ফ্রিকোয়েন্সি এবং ভোল্টেজ CPU- র (প্রসেসর) সেট  করে। 
CPU- র "আপনার ডিভাইসের মস্তিষ্কের মত " ক্রমাগত অনেক চাহিদা কর্ম নির্ণয় করে. উদাহরণস্বরূপ:, উইজেট আপডেট সফটওয়্যার আপডেট ইত্যাদি জন্য চেক এই কম্পিউটিং শক্তি ব্যাটারি অনেক নির্গমন এবং আপনি এটি প্রয়োজন নেই, যখন ব্যবহৃত হয়.
সেটিংস হাইবারনেশন
আপনার পর্দা বন্ধ করার সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে (hibernated) নিষ্ক্রিয় করা হবে,  সেটিংস চয়ন করুন এবং আপনার পর্দায় যখন সক্রিয়.
যদি আপনি ঘন ঘন আপনার সেটিংস পরিবর্তন না চান  বা আপনি আরও ব্যাটারি সংরক্ষণ করতে চান, তাহলে এই অপশনটি আপনার জন্য উপযুক্ত.এটা এই মোড স্বয়ংক্রিয়ভাবে শুধুমাত্র বর্তমানে সক্রিয় সেটিংস হাইবারনেট হবে, কারণ, সব সেটিংস জন্য সক্রিয় হাইবারনেশন আছে ভাল.
আপনি সেটিংস হাইবারনেশন আবেদন করতে পারেন: ওয়াইফাই, মোবাইল তথ্য (APN নিউজ অ্যান্ড), ব্লুটুথ (বিটি)

অ্যাপ্লিকেশন হাইবারনেশন
যখন পর্দা বন্ধ. ব্যাটারি আহরণ Apps নিষ্ক্রিয় করা হবে, যা (hibernated) চয়ন করুন
আপনার ইনস্টল Apps এর কিছু ক্রমাগত ব্যাকগ্রাউন্ডে ব্যাটারি আহরণ কর্ম সম্পাদন করছে . উদাহরণস্বরূপ: সামাজিক অ্যাপ্লিকেশন নতুন বার্তার জন্য আপনার অবস্থা এবং চেক আপডেট করতে সক্ষম. আপনি এই অ্যাপ্লিকেশন হাইবারনেট করতে পারেন, তাহলে তা চরম ব্যাটারি সঞ্চয় ঘটায় যা পটভূমি (সেবা) চলমান সমস্ত কর্ম বন্ধ হয়ে যায়. হাইবারনেশন টাস্ক হত্যাকারী বা অন্য কোন মেমোরি ক্লিনার বেশী কার্যকর.
আরও কিছু যানার জন্য এই লিঙ্কে যেতে পারেন
ডাউনলোড লিঙ্ক   Hibernation Manager Premium v2.1.0 (1.8MB) | Mirror Link

————————–—বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম————————–—

কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালোই আছেন। আমি আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে অনেক ভালো আছি। অবশ্য টিটির সাথে থাকলে আপনারা ভাল থাকবেন এটা খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার।। যেমনটা আমি ভাল আছি। আজ আপনাদের পরিচয় করিয়ে দেব পিসির অতি গুরুত্বপূর্ণ ১ টি সফটওয়্যার এর সাথে।।


আপনি কি আপনার পিসিতে অতিরিক্ত সফটওয়্যার Install করে পিসিকে স্লো করে ফেলছেন ??

তাহলে এখন থেকে আর আপনাকে বার বার কোন সফটওয়্যার Install করতে হবে না। এক্ষণই এই সফটওয়্যারটি দিয়ে আপনার সব সফটওয়্যার পোর্টেবল বানিয়ে ফেলুন আর বার বার Install করার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পান।। এতে করে আপনার নতুন উইন্ডোজ দেবার পরে কোন সফটওয়ারের ডাটাও আর হারিয়ে যাবে না। সবচেয়ে বড় সুভিধা হল আপনার পিসির গতি আগের চেয়ে ১০ গুন বেরে যাবে।। এটি নিজেও একজন পোর্টেবল সফট তাই একেও ইন্সটল করতে হবে না।।

এটির মাধ্যমে আপনি অনলাইন থেকে ইন্সটল হওয়া ফাইলও পোর্টেবল করে ফেলতে পারেন


CAMEYO

কিভাবে করবেন যেকোনো সফটওয়ারের পোর্টেবল ভার্সন 

প্রথমে সফটওয়্যারটি ওপেন করেন নীচের চিত্রের মত capture app locally তে ক্লিক করেন

তারপর আপনি নীচের মত একটা উইন্ডো দেখতে পাবেন। এবার যেই অ্যাপ তা পোর্টেবল করবেন সেটা ইন্সটল করেন।

তারপর ওই উইন্ডো থেকে Install done এ ক্লিক করুন তারপর কিছু সময় নেবে অ্যাপ টি প্যাক হওয়ার জন্য  ।। ব্যাস হয়ে গেল আপনার কাঙ্খিত সফটওয়্যারটি পোর্টেবল

ডাউনলোড করতে  "Create Download Link" এ ক্লিক করুন

কিছু বলার ছিল আপনাদের

  • এই টিউন সম্পর্কে যদি আপনাদের কিছু জানার থাকে বা টিউনটি আপনাদের কাছে কেমন লাগলো তা টিউনমেণ্টে জানাতে ভুলবেন না কিন্তু।। আমি আপনাদের টিউনমেণ্টের অপেক্ষায় থাকলাম
  • আপনাদের যেকোনো মতামত আমাকে ভাল মানের টিউন করতে উৎসাহিত করবে।। এই টিউনটিতে যদি কোনো ভুল  থাকে বা লিংকে কোন রকম সমস্যা থাকে তাহলে অবশ্যই তা ঠিক করে দেয়া হবে।।
  • আর একটি কথা "কপি পেস্ট বর্জন করুন কারন কপি পেস্ট আপনাকে কোনদিন একজন ভাল মানের টিউনার এর মর্যাদা দেবে না"
  • সবাই টিটি পরিবারের সাথেই থাকবেন।। সকলের সর্বাঙ্গীণ মঙ্গল কামনা করে আমার টিউনটি এখানেই শেষ করছি দেখা হবে পরবর্তী টিউনে। ততক্ষণ সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই কামনায় আল্লাহ হাফেজ।।

আসসালামু আলাইকুম, ক্যামন আছেন সবাই, আশা করি ভাল আছেন। আল্লাহ কাছে দোয়া করি যেন ভাল থাকেন। আমিও আছি আপনাদের দোয়াই, আল্লাহ ভাল রেখেছেন।
আমাদের অনেক সময় এক সাথে অনেক ফোল্ডার ওপেন করে রাখা লাগে, আবার দেখা যাই এক ফোল্ডার থেকে আরেক ফোল্ডারে কিছু ফাইল কপি করে পেস্ট করতে হলেও ২ টা ফোল্ডার আলাদা  আলাদা করে ওপেন করে রাখা লাগে। এই ঝামেলার দিন এখন থেকে শেষ।



এখন থেকে ইচ্ছামতো যে কোন ফোল্ডার ওপেন করবেন ইন্টারনেট ব্রাউজার এর মতো নতুন ট্যাব ওপেন করে। অতএব এক উইন্ডো তে আকাধিক ফোল্ডার ওপেন করতে পারবেন, এক ফোল্ডার থেকে আরেক ফোল্ডারে ফাইল কপি করবেন যেরকম সেরকম, চাইলে আপনি ইন্টারনেট ব্রাউজার এর মতো যে কোন ফোল্ডার বা ফাইল কে বুকমার্ক বারে সেভ করে রাখতে পারবেন। 




ফটো দুটি ভাল করে দেখলেই হয়ত বুঝতে পারছেন যে আপনার কাজ আরও কত সহজ হয়ে গেলো।
তাহলে আর দেরি না করে এখান থেকে এই সফটওয়্যারটি নামিয়ে নিনঃ  Clover
আশা করি আপনাদের এই সফটওয়্যারটি অনেক কাজে লাগবে, আর যদি কাজে লাগে তাহলে আমার আজকের এই টিউনটি করা সার্থক হবে।

কম্পিউটারে বা ডেস্কটপে শর্টকাটগুলো (desktop shortcut) তৈরি করা হয় যেন প্রয়োজনের মুহূর্তে তাতে ক্লিক করে সহজেই কাঙ্ক্ষিত কাজটি করা যায়। আজ কিছু অপ্রচলিত ডেস্কটপ শর্টকাট দেখাচ্ছি যা কার্যকর এবং আপনার বেশ খানিকটা সময় ও শ্রম বাঁচিয়ে দিবে।

প্রথমে আমরা দেখবো কিভাবে ডেস্কটপে শর্টকাট তৈরি করতে হয়:

ডেস্কটপে মাউসের Right Click করে New এর পর Shortcut এ ক্লিক করুন।5 Really Useful Shortcuts You Can Make In Windows (1)
নিচে উল্লেখ করা যে কোন একটি কোড পেস্ট করে নেক্সট চাপুন5 Really Useful Shortcuts You Can Make In Windows (2)
শর্টকাটটির যে নাম দিতে চান টা লিখে Finish বাটনে ক্লিক করলেই আপনার শর্টকাট তৈরি হয়ে যাবে।5 Really Useful Shortcuts You Can Make In Windows (3)
5 Really Useful Shortcuts You Can Make In Windows (4)

এবার দেখে নিন শর্টকাটের কোড এবং তাদের কাজগুলো:

১. কম্পিউটার লক (computer lock):

কোন কাজে বাইরে যেতে হচ্ছে কিন্তু কম্পিউটার বন্ধ করা যাবে না। আবার চালু অবস্থায় রেখে গেলে অন্য কেউ এসে আপনার ব্যক্তিগত ফাইল ঘাটাঘাটি করতে পারে। এ অবস্থায় কম্পিউটার লক করে যাওয়ার সবচেয়ে উপযুক্ত কাজ। আর এই লক করার শর্টকাটটি যদি আপনার ডেস্কটপেই থাকে তবে কাজটি আর সহজ হয়ে যাবে।
  • কম্পিউটার লকের কোডঃ rundll32.exe user32.dll, LockWorkStation

২. উইন্ডোজ ফায়ার ওয়াল সক্রিয় এবং বন্ধ করা (enable/disable windows firewall):

এমন কিছু সফটওয়্যার আছে যা উইন্ডোজ ফায়ার ওয়াল ডিসএইবল না করলে ইন্সটল করা যায় না। আবার অন্য অনেক প্রয়োজনেও ফায়ার ওয়াল বন্ধ ও সক্রিয় করতে হতে পারে। এই শর্টকাটটি ডেস্কটপে থাকলে সহজ হয়ে যাবে আপনার কাজটি।
  • ফায়ার ওয়াল কোড: netsh firewall set opmode disable

৩. হার্ডওয়ার নিরাপদে রিমুভ করুন (safely remove hardware):

পেন-ড্রাইভ বা এক্সটারনাল হার্ড ডিস্কের কাজ শেষ হয়ে যাওয়ার পর তা কম্পিউটার থেকে নিরাপদে খোলার জন্য বেশ কিছু জায়গায় ক্লিক করতে হয়। এই কাজটি আরও সহজে করার জন্য ডেস্কটপে তৈরি করে নিন একটি শর্টকাট।
  • হার্ডওয়ার রিমুভের কোড: RunDll32.exe shell32.dll,Control_RunDLL hotplug.dll

৪. খালি করুন ক্লিপ বোর্ড (clearing clipboard):

আমরা যখন কোন কিছু কপি করি তখন তা ক্লিপ বোর্ড নামে একটি স্থানে সাময়িক ভাবে সংরক্ষিত হয়ে থাকে। আর এই সংরক্ষণের ফলে মেমোরির কিছুটা স্থান তার জন্য ছেড়ে দিতে হয় কম্পিউটারকে। যত বড় ফাইল আপনি কপি করবেন তত বেশি জায়গা ছেড়ে দিতে হবে তার জন্য। ফলে কম্পিউটার ধীর গতির হয়ে পড়তে পারে। এই ক্লিপ বোর্ড পরিষ্কার রাখার জন্য নিচের কোডটি দিয়ে শর্টকাট তৈরি করে নিন।
  • ক্লিপ বোর্ড ক্লিনিং কোড: cmd /c “echo off | clip”
৫. এছাড়া উইন্ডোজের অনেক অপশন আছে যা খুঁজে বের করা জন্য আপনাকে অনেক অনেক স্টেপের ভেতর দিতে যেতে হবে। তার চেয়ে ডেস্কটপে একটি ফোল্ডার খুলুন। আর রিনেম (rename) করুন এই কোডটি দিয়ে।
  • God Mode.{ED7BA470-8E54-465E-825C-99712043E01C}
ফোল্ডারের ভেতরেই পেয়ে যাবেন অসংখ্য প্রয়োজনীয় টুলসের শর্টকাট।

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভালো আছেন। নতুন টিউনার হিসেবে ভুল ত্রটি মার্জনীয়। যদিও আমি জানি এর আগের টিউনগুলো খুব একটা ভালো হয়নি। তবে চেষ্টা করছি ভালো করার জন্য। যদিকোন ত্রুটি থাকে ধরিয়ে দিতে পারেন। পরবর্তীতে সংশোধনের জন্য চেষ্টা করব।

আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম দারুন একটি উইন্ডোজ ফাইল এক্সপ্লোরার। একঘেয়েমী ফাইল এক্সপ্লোরার দেখতে দেখতে হাপিয়ে গেছেন। তাই নতুন করে ফাইল এক্সপ্লোরার স্বাদ নিতে হলে এটি আপনার কম্পিউটার/ ল্যাপটপে ইনস্টল করুন আর উপভোগ করুন। এটি সকল উইন্ডোজ সাপোর্ট করে। মূলত এটি ইনস্টল করার দরকার পড়বে না। কারণ এটি পোর্টেবল। ডাউনলোড করুন আর ব্যবহার করুন। নিচে এর একটি স্ক্রিনশর্ট দিলাম দেখে নিতে পারেন।

এটি আপনার ডিফল্ট ফাইল এক্সপ্লোরার থেকেও অনেক বেশি ফাস্ট কাজ করবে। সকল উইন্ডোজ সার্পোটেড এই ফাইল এক্সপ্লোরার টি এখনো পর্যন্ত আমার দৃষ্টিতে সেরা বলে মনে হয়। তাই আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। আপনারা উপকৃত হবেন আশা করি।
প্রয়োজনে আপনি আপনার ডেস্কটপে রেখে দিয়ে কাজ করতে পারেন। প্রয়োজনমত যখন তখন ব্যবহার করতে সামনে থাকায় ভালো। তবে চলুন ফাইল এক্সপ্লোরার টি ডাউনলোড করে নিই।

মাত্র ১.৫ এম্বি।

ডাউনলোড

উপরের লিংকে ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিন। আর উপভোগ করুন পোর্টেবল ফাইল এক্সপ্লোরার এর মজা।
টেকটিউনস আমাকে অনেক কিছু দিয়েছে। বলতে গেলে আমার দক্ষতার পিছনে সবচেয়ে বেশি অবদান রয়েছে এই টেকটিউনস এর। বেশি ‍কিছু জানিনা। তবে যতটুকু জানি শেয়ার করতে ভালো লাগে। বাংলাদেশ প্রযুক্তিতে আরো সমৃদ্ধি লাভ করুক। আমরা আরো অনেক কিছু শিখতে চাই। যাতে পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশের প্রযুক্তিপ্রেমীরা অমর হয়ে থাকে নতুন কিছু আবিষ্কারের মাধ্যমে।
আমার সাথে যোগাযোগ করতে ফেসবুকে নক করতে পারেন।
সম্পূর্নভাবে অপ্রস্তুত আমার একটি ব্লগ সাইট। যেটার কাজ এখনো সমাপ্ত করতে পারিনি সময় ও সুযোগের অভাবে। তবে চেষ্টা করছি খুব তাড়াতাড়ি এটাকে অবমুক্ত করার। আপনারা সাথে থাকলে হয়তো সম্ভব।

পিপল পার আওয়ার যুক্তরাজ্যভিত্তিক একটি অনলাইন মার্কেটপ্লেস। ২০০৭ সালে পিপল পার আওয়ার এর যাত্রা শুরু হয়। এখানে বায়ার সহজে জবের জন্য অফার করতে পারে। আবার যে কাজ করবে সেও তার স্কিল সেল করতে পারবে। এখান থেকে কাজ কিনে আবার এই মার্কেটপ্লেসে সেল করতে পারবেন। এই মার্কেটপ্লেসে ফিক্সড এবং আওয়ার্লি জব করার সুযোগ আছে।  এ মার্কেটপ্লেসের লিংক: peopleperhour.com
 people-per-hour
এর আগের পর্বগুলো যারা মিস করেছেন, তাদের জন্য আগের পর্বগুলোর লিংক দিচ্ছি।
১ম পর্ব: ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা
২য় পর্ব: ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে সমাজে প্রচলিত ভুল ধারণাগুলো
৩য় পর্ব:  ফ্রিল্যান্সিংয়ে সফল হতে করনীয়
৪র্থ পর্ব:  চাকুরি নাকি ফ্রিল্যান্সিং
৫ম পর্ব: বিখ্যাত মার্কেটপ্লেসের পরিচিতি
৬ষ্ঠ পর্ব: মার্কেটপ্লেসের বাইরে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ পাওয়ার উপায়
৭ম পর্ব: পেমেন্ট উত্তোলনের ‍উপায়
৮ম পর্ব: আপওয়ার্ক নিয়ে বিস্তারিত
৯ম পর্ব: ফাইভার নিয়ে বিস্তারিত

পিপল পার আওয়ারে যে সমস্ত কাজ পাওয়া যায় :

- লোগো ও ওয়েবপেজ ডিজাইন
- ওয়ার্ডপ্রেস থিম ডেভেলোপমেন্ট
- সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন
-  ভিডিও এডিটিং
- ডেটা এন্ট্রি
- কপিরাইটিং
-  প্রোগ্রামিং
- অ্যাকাউন্ট সাপোর্ট ইত্যাদি।

কাজের ধরন :

পিপল পার আওয়ার একটি জনপ্রিয় ডুয়াল মারকেটপ্লেস।এখানে সার্ভিস সেল করা যায় আবার জবে বিড করে কাজ নিয়েও কাজ করা যায়। এই মার্কেটপ্লেসে জনপ্রিয় হলো নিজের সার্ভিস নিজে সেল করা।নিজের সার্ভিস নিজে সেল করার জন্য আপনি যে সেক্টরের কাজ জানেন ঐ সেক্টরের উপর আপনার স্কিল প্রকাশ করে তা টিউন করতে পারেন। টিউনের মধ্যে আপনি কোন বিষয়ে এক্সপার্ট এবং যে সার্ভিসটা আপনি দিতে চাচ্ছেন ঐ সার্ভিসটা নিতে হলে বায়ারকে কত ডলার গুনতে হবে তা উল্লেখ করে দিতে পারেন।
এছাড়াও পিপল পার আওয়ারে আওয়ার্লি অর্থাৎ ঘণ্টা হিসেবে কাজ করা যায়। আওয়ার্লি হচ্ছে মিনিপ্যাক কাজের অফার যা ১ থেকে ৫ দিনেই বায়ারকে করে দেয়া যায়।
মিনিপ্যাক বলে এই আওয়ার্লির কাজ সম্পাদনা হয় খুব কম সময়ে তাই বায়াররা এসব আওয়ার্লি কিনতে আগ্রহী থাকে তুলনামূলকভাবে বেশি। আওয়ার্লি কাজে সময় পরিমাপ করার জন্য আলাদা কোন
সফটওয়ার ইন্সটল করতে হয় না ফলে কোন ধরনের কোন ঝামেলা নেই  সরাসরি আপনি আপনার কাজ শেষ করে নিজেই আপনার কজের হিসেব করে তা উল্লেখ করে দিতে পারবেন আপনার ক্লায়েন্টের কাছে এবং যত ঘণ্টা কাজ করবেন সেই হিসেবেই পেমেন্ট পেয়ে যাবেন।
pph

পিপল পার আওয়ারে অ্যাকাউন্ট ও প্রোফাইল তৈরি :

পিপল পার আওয়ারে অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য ইমেইল এড্রেস লাগবে। এছাড়া ফেইসবুক অথবা লিঙ্কডিন দিয়েও সাইনআপ করা যায়। তবে ইমেইল এড্রেস  ব্যবহার করা ভাল।
অ্যাকাউন্ট টাইপ উভয় নির্বাচন করলে একই সাথে বায়ার এবং সেলার হওয়া যায়। অ্যাকাউন্ট নিশ্চিত করার জন্য ইমেইল ভেরিফিকেশান করা হয়। অ্যাকাউন্ট করার সময় সাইনআপ ফর্মে সঠিক তথ্য দিয়ে পূরণ করতে হয়। অ্যাকাউন্ট নিশ্চিত হয়ে গেলে এখন প্রোফাইল তৈরি করা। প্রোফাইল তৈরি করার জন্য টপ নেভিগেশান বারের একেবারে ডান দিকে যেখানে মানুষের মতো প্রতিকৃতি দেয়া আছে সেখানে ক্লিক করলে এডিট প্রোফাইল নামে একটি অপশন আসবে। এই অপশন থেকে পূর্ণ নাম, কাজের ধরন, প্রোফাইল ফটো, আওয়ার্লি রেট,ফোন নম্বর ইত্যাদি যোগ করতে হবে। প্রোফাইল ফটোটি যাতে খুব প্রাণবন্ত ও হাস্যোজ্জ্বল ও সুন্দর দেখায় সে বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে। এই বিষয় গুলোকে খুব সহজ সুন্দর ও সরল ভাষায় কোন রকম ভুল ভ্রান্তি ছাড়াই পূরন করতে হবে। অ্যাবাউট ইউ তে আপনি যে বিষয়ে স্কিল সে বিষয়ে লিখতে হবে। এছাড়াও প্রোফাইল স্কিলস থেকে একাধিক প্রোফাইল স্কিল যোগ করা যায়। প্রোফাইলে ভিডিও যুক্ত করার অপশন আছে। ভিডিওর সময়কাল ২ মিনিটের মধ্যে হতে হবে। পোর্টফুলিও যুক্ত করার সময় ভালো বা উন্নত মানের স্যাম্পল, ছবি, পিডিএফ লেখার ডকুমেন্ট ফাইলের স্যাম্পল আপলোড করতে পারেন।

পিপল পার আওয়ারে এন্ডোর্স, স্টার ও লাইক:

পিপল পার আওয়ারে বায়ার সেলারের সার্ভিস রেটিং থাকে। আপনি পিপল পার আওয়ারে অ্যাকাউন্ট খোলার পরেই অন্য পিপিএইচারদের, তা হোক বায়ার বা সেলার, স্টার দিতে পারবেন। স্টার দিলে বোঝা যাবে সেই সার্ভিস বা অফারকৃত কাজটির মান উন্নত, আর পিপিএইচের জব ডেটাবেজে তা শো করবে উপরের দিকে।

টপ নেভিগেশন বার:

টপ নেভিগেশন বারে চারটি আইকন আছে।
১) টিউন আওয়ার্লি:
টিউন আওয়ার্লি হচ্ছে ক্ষুদ্র কাজের অফার, যা এক থেকে পাঁচ দিনেই আপনি বায়ারকে করে দিতে পারবেন, তা যেকোনো ধরনের সেবা হতে পারে। গ্রাফিক্স,ওয়েব, প্রোগ্রামিং, বিজনেস প্রপোজাল- সবই আওয়ার্লির আওতায় অফার করা যায়। আওয়ার্লি কাজ করলে আপনার প্রোফাইলের রেঙ্ক অনেক উপরে উঠে যাবে
আওয়ার্লি কিভাবে তৈরি করবেন :
টপ নেভিগেশন বার থেকে টিউন আওয়ার্লি অপশন থেকে আওয়ার্লি তৈরি করা হয়। আওয়ার্লি তৈরি করার পূর্বে গুগল থেকে মার্কেট রিসার্চ করে কিছু জ্ঞান অর্জন করে নিন। আপনি যে আওয়ার্লি অফার করবেন তা বাজারে কতটুকু সাড়া ফেলতে পারে এমন কিছু চিন্তা করে গুছিয়ে নিন। আপনি যে স্কিল অফার করছেন সেটা ওখানে উল্লেখ করতে হবে। সর্বোচ্চ তিনটি স্কিল দিতে পারবেন।
কোনো স্কিলসেটের অফার করা ভাল যার প্রতিযোগী কম ফলে খুব সহজেই দুরদর্শী লক্ষ্য আর কাজের নৈপূন্যতা দেখানো যায়।
- আওয়ার্লি অফারটি বায়ারকে নিতে হলে কত ইউ.এস ডলার কিংবা পাউন্ড বা ইউরো লাগবে তা সিলেক্ট করে দিতে হবে। কাজের রেট যত হওয়া উচিত ঠিক ততটুকো রেট উল্লেখ করুন। একাধিক আওয়ার্লি তৈরি করা যায়, এক্ষেত্রে লাভ হল বায়ার কোন ধরনের কাজ খুঁজছে তা আপনার পক্ষে বলা মুশকিল, তবে যদি কাছাকাছি স্কিলের একাধিক আওয়ার্লি তৈরী করা যায় তবে বায়ার তার চাহিদা অনুসারে সার্ভিসটি পাবে। আওয়ার্লি যদি কাছাকাছি স্কিলের হয় তবে যেসব কি-ওয়ার্ড, ছবি ইত্যাদি ব্যবহার করছেন তা যেনো অনেকটাই ভিন্ন হয়, এতে করে আপনার আওয়ার্লি বায়ারের কাছে বিক্রয়ের জন্য সহজ হবে।
- এবার কাজের ট্যাগ ও ছবি আপলোড করতে হবে।যেই কাজের স্কিলটি অফার করছেন সেই কাজের উপর একটি ছবি অথবা ভিডিও আপলোড করতে হবে। ভিডি আপলোড করলে আপনার আওয়ার্লির চাহিদা বেশি হবে। এক্ষেত্রে ভিডিও তৈরি করার জন্য মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্ট দিয়ে অফারের উপর একটা প্রেজেনটেশন তৈরি করে স্ক্রিন কেপচার দিয়ে রেকর্ড করে ভিডিও বানানো যায়। যদি আরো প্রফেশনাল ভিডিও চিত্রের দরকার হয় তা অর্ডার করে বানিয়ে নিতে পারেন অন্য আর্টিস্টের কাছ থেকে। ভিডিওর মধ্যে সংক্ষেপে বর্ননা,আপনি যে কাজের অফার করছেন, আপনার কাজ কেন অন্যদের চেয়ে ভালো এগুলো উল্লেখ করতে পারবেন। তাছাড়া যদি কোন অতিরিক্ত অফার থাকে তাও যোগ করতে পারবেন।
- আওয়ার্লির ডিটেইলস এ সার্ভিস সম্বন্ধে বিস্তারিত লিখতে হবে যাতে বায়ার সার্ভিস সম্বন্ধে যথেষ্ট ধারনা পায় এবং আকৃষ্ট হয়। আওয়ার্লির ডিটেইলস এ সঠিক, নির্ভুল, যথাযত ও নিখুঁত বর্ননা দিতে হবে। বর্ণনাতে বুলেট পয়েন্ট ব্যবহার করতে পারেন। এবং কাজ শেষ করবার পর বায়ার কতটা লাভবান হবে তা উল্লেখ করে দিতে পারেন।
pph1
বায়ার সার্ভিসটি নিতে হলে কি কি শর্ত পূরণ করতে হবে এই অপশন এ এগুলো উল্লেখ করতে হবে। এখানে কাজ করার জন্য বায়ারের কাছ থেকে কি কি দরকার হবে তা উল্লেখ করতে হবে। যেমন: সহায়ক ডেটা, ইমেজ বা ডিজিটাল রিসোর্স ইত্যাদি। বায়ারের কাছ থেকে সেলারের চাহিদা উল্লেখ করে উল্লেখ করে দিতে হবে যাতে পরবর্তীতে ডেলিভারি দিতে সমস্যায় না পরতে হয় অর্থাৎ এই সার্ভিসটি নিতে হলে বায়ারের এই তথ্যগুলো লাগবে। সুতরাং ডেসক্রিপশনটি এমনভাবে লিখতে হবে যেন এটি পড়লে বায়ার অফারটি কেনার জন্য অর্ডার করে। উপস্থাপনা ভাল হলে কাজ পাওয়ার   সম্ভাবনাও বেড়ে যাবে। আওয়ার্লি টিউন দেয়ার আগে টার্মস আর কন্ডিশান চেক করে নিন।
২) ফেবুরাইটস: আপনি আপনার প্রোফাইল থেকে যাদের স্টার দিয়েছেন তাদের তালিকা এবং আপনি কোনো বায়ার বা সেলারকে নিজের প্রিয়-তালিকাভুক্ত করে রাখতে পারবেন, যাতে করে তাদের আপডেট সর্বদা চোখের সামনে সহজেই পড়ে। ফেবুরাইটস অনুসন্ধান করবার কাজেও ব্যবহার করা যাবে অর্থাৎআপনি পিপিএইচে টিউন করা কোনো জবকেও স্টার দিয়ে রাখতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনি জবস, আওয়ার্লিস, কালেকশনস ও পিপল এই চার ক্যাটাগরি আওয়ার্লি পছন্দের তালিকায় রাখতে পারবেন।
৩) ওয়ার্কস্ট্রিম: বায়ার যদি কোনো মেসেজের উত্তর দিয়ে থাকে তা ওয়ার্কস্ট্রিমই প্রদর্শন করবে,অনেকটা ফেইসবুকের মতো টিউমেন্টের পিঠে টিউমেন্ট। মেসেজে লিঙ্ক সহ ছবি বা ভিডিও কোনটাই টিউন করতে পারবেন না। প্রোপোজাল ফিক্সড বা আওয়ার্লি দু’টাতেই করা সম্ভব, কাজের প্রস্তাবনা যদি থাকে তখন তা ফর্মাল আকারে আপনি ক্লায়েন্টকে দিতে পারেন। আপনার পেমেন্ট সেটিংসে ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট যোগ করা থাকলে তবেই আপনি ইনভয়েজ রেইজ করতে পারবেন।
৪) নটিফিকেশনস: আপনাকে যদি কেউ এন্ডোর্স বা স্টার দিয়ে থাকে তার নোটিশ প্রদর্শিত হবে, পিপিএইচে একটি প্রোফাইলে স্টার দেয়া সম্ভব, যার মাধ্যমে সেই স্টারকৃত আওয়ার্লি বা মানুষটি (বায়ার কিংবা সেলার) আপনার ফেবুরাইটস এ যোগ হয়ে যাবে, একই প্রক্রিয়াই একজন সেলারের প্রোফাইল এন্ডোর্স করা সম্ভব, এর মানে আপনি সেলারের কাজ সম্পর্কে অবগত এখন আপনার প্রোফাইল আর আওয়ার্লি দুটোতেই স্টার দেয়া সম্ভব, তবে এন্ডোর্স করা সম্ভব শুধু আপনার প্রোফাইলকেই।

পিপল পার আওয়ারের পেমেন্ট মেথড:

বায়ার যখন কাজের অর্ডার করে তখনই তাদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে নেয়া হয়। অর্ডার কমপ্লিট হলে এবং তা সাবমিট করা হলে পিপল পার আওয়ার থেকেই আপনাকে পে করা হবে। পিপল পার আওয়ারের থেকে বাংলাদেশে সাধারণত ৩ বৈধ উপায়ে টাকা উঠানো যায়। ব্যাংক একাউন্ট থাকলে সরাসরি সেই একাউন্টে ” লোকাল ফান্ড ট্রান্সফার” আর মাধ্যমে পিপল পার আওয়ারের থেকে টাকা ট্র্যান্সফার করা যায়।অপরটি হচ্ছে পাইওনিয়ার ডেবিটকার্ডের মাধ্যমে পিপল পার আওয়ার থেকে আয় করা অর্থ সরাসরি এটিএম বুথের মাধ্যমে উঠানো যায়।পিপল পার আওয়ার থেকে স্ক্রিল কার্ড দিয়েও টাকা উঠানো যায়। আর যদি আপনি কোন কারনে আপনার অর্ডার কমপ্লিট করে ডেলিভার করতে ব্যর্থ হন তাহলে বায়ারকে টাকা রিটার্ন করে দেয়া হবে এবং আপনি একটি ব্যাড রেটিং পাবেন। আর যদি কোন কারনে আপনার অর্ডার বায়ার কমপ্লিট অথবা ডিক্লাইন কোনটাই না করে তাহলে কয়েকদিন পরে অটোম্যাটিক অর্ডার কমপ্লিট হয়ে যাবে এবং আপনি পেমেন্ট পেয়ে যাবেন আপনার একাউন্টে। আর যদি আপনার কাজটি বায়ার ডিক্লাইন করে দেয় এবং আপনি পিপল পার আওয়ার এর কাছে রিপোর্ট করেন তাহলে তারা আপনার অর্ডারটি খতিয়ে দেখবে এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করবে।
10

সতর্কতা:

১)  কাজের অর্ডার পাওয়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ জমা দিতে না পারলে অ্যাকাউন্ট সাসপেন্ড হয়ে যেতে পারে।
২) ম্যাসেজে বায়ারের সাথে যোগাযোগ করার সময় কোন প্রকার লিঙ্ক, ছবি বা ভিডিও দেয়া যাবে না।
৩) পেমেন্ট মেথড খুব গুরুত্বের সাথে যোগ করতে হবে।
৪) অন্যের অ্যাকাউন্ট থেকে কপি পেস্ট করা যাবে না।
৫) কোন ভাবে একের অধিক অ্যাকাউন্ট খলা যাবে না।
৬) অ্যাকাউন্ট খোলার কিছুদিনের মধ্যে প্রয়োজনিও কাগজ পত্র সাবমিট করতে হবে। যেমন – ভুটার আইডি, ব্যাংক স্টেটমেন্ট। প্রয়োজনিও কাগজ পত্র সাবমিট না করলে আইডি সাসপেন্ড হওার সম্ভাবনা থাকে।
৭) অ্যাকাউন্ট খোলার সময় সবকিছু সঠিক তথ্য দিতে হবে। মনে রাখতে হবে ভুটার আইডিতে যে রকম আছে ঠিক সেই রকম।

কোন ধরনের বিস্তারিত তথ্যের জন্য আমাকে ফেসবুকে ক্লিক করতে পারেন...... Thanks....

আপনারা সবাই অবগত আছেন যে ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারির ১ তারিখ থেকে এস এস সি পরীক্ষা শুরু হবে। তাই এখনই পরীক্ষার প্রস্তুতির শেষ সময়। আর প্রস্তুতির জন্য চাই ১০০% কমন উপযোগী টেস্টপেপার। তাই আমি নিয়ে এলাম সকল বিষয়ের জন্য

SSC Test paper 2016 . আর আপনাকে টেস্টপেপার কিনে পড়তে হবে না।

আর কথা বাড়াবো না। আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন, আমি যেন আমার ম্যাজিক কোচিং তথা সারা দেশের ছাত্র ছাত্রীদের জন্য আমার ক্ষুদ্র জ্ঞান ছড়িয়ে দিতে পারি।
টেস্ট পেপার গুলো ডাউনলোড করতে বিষয়ের উপর ক্লিক করে ডাউনলোড করুন।
তারপর Test paper টি Extract  করুন। Extract করলে আপনি অনেক গূলো ফাইল দেখতে পারবেন। তার মধ্য থেকে index ফাইলটিকে ডাবল ক্লিক করুন। ডাবল ক্লিক করলেই টেস্টপেপারটি পড়তে পারবেন।
এর জন্য আপনার কম্পিউটারে adobe flash player এবং মজিলা ফায়ারফক্স Install করা থাকতে হবে।
এই টেস্টপেপারটি Android মোবাইল দিয়েও পড়তে পারবেন। এর জন্য আপনার মোবাইলে প্রথমে Abobe flash player install করুন। তারপর UC Browser install করুন। এখন unzip করা ফাইল থেকে index ফাইলটির উপর ক্লিক করুন। Open with Uc Browser করুন।
আসুন টেস্ট পেপার গুলো ডাঊনলোড করি

সকল বিভাগের জন্যঃ
১। ইংরেজি ১ম পত্র টেস্টপেপার।
২। ইংরেজি ২য় পত্র টেস্টপেপার।
৩। গণিত টেস্টপেপার।

বিজ্ঞান বিভাগের জন্যঃ
১। রসায়ন টেস্টপেপার ২০১৬ ।
২। পদার্থ টেস্টপেপার ২০১৬।
৩।  জীববিজ্ঞান টেস্টপেপার ২০১৬।
৪। বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় টেস্টপেপার ২০১৬। 

মানবিক বিভাগের জন্যঃ
১। অর্থনীতি টেস্টপেপার ২০১৬।
২। পৌরণীতি টেস্টপেপার ২০১৬।
৩। ইতিহাস টেস্টপেপার ২০১৬।
৪। সাধারণ বিজ্ঞান টেস্টপেপার ২০১৬। 

ব্যবসায় বিভাগের জন্যঃ
১। হিসাববিজ্ঞান টেস্টপেপার ২০১৬।
২। ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং টেস্টপেপার ২০১৬।
৩। ব্যবসায় উদ্যোগ টেস্টপেপার ২০১৬।
৪। সাধারণ বিজ্ঞান টেস্টপেপার ২০১৬। 

কারো কোন সমস্যা বা অভিযোগ থাকলে আমার ফেসবুক আইডি আশরাফুল এ যোগাযোগ করতে পারেন।

সবাই ভাল থাকবেন।

এন্ড্রয়েডে ব্রাইটনেস আমাদের চোখের অনেক ক্ষতি করে যেটা আমরা নিজেরাই বুঝতে পারি। কারণ অনেকক্ষণ ধরে ফোন ব্যবহার করলে চোখ দিয়ে পানি বের হয়ে আসে।ফোনের ব্রাইটনেস একদম কমালেও সেটা যথেষ্ট হয়না মাঝেমাঝে। এই টাইপের অনেক এপ থাকলেও এই এপ টাকেই আমার বেস্ট মনে হয়। অন্য এপ দিয়ে আলো কমালে এপ ইন্সটল নিতে চায়না,কিন্তু এটি সব দিক দিয়েই পারফেক্ট। সাইজে ছোট্ট হলেও কাজে বড়ই ওস্তাদ।কথায় আছে না ছোট মরিচের ঝাল বেশি!!
★এপের নাম:Shades.Apk
★ভার্সন :v1.3.1
★সাইজ:১২৯ কেবি!!
★রিকোয়ারমেন্টস : Android 2.3 & Up
ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।

For android User:
প্রথমেই নিচের ফাইলটা নামান
OpenVpn.zip
ফাইলটা নামিয়ে sd card এ extract করুন[Extract করতে Bluetooth File Transfer.apk এপ টা ব্যবহার করুন ]… ভিতরে দেখবেন OpenVpn connect নামক একটা ফাইল আছে সেটা ইনষ্টল করুন।
ইনষ্টল করার পর Import এ ট্যপ করুন
Import from sd card select করে যেখানে .zip file টা extract করছিলেন অই ফোল্ডারের ভিতরে যান এবং config folder এ যান অনেক গুলা ফাইল পাবেন সেখান থেকে vpnbook-us1-*****.ovpn এই টাইপের যে অনেকগুলা ফাইল আছে তার ভিতর থেকে ১ টা সিলেক্ট করুন
User name : Vpnbook
password : MuQu4ust
দিয়ে কানেক্ট করুন।I trust this application এ মার্ক করুন ।কিছুক্ষন পর কানেক্টেড দেখাবে। Vpnbook এর পাসওয়ার্ড কিছুদিন পর পর চেঞ্জ হয়।নতুন পাসওয়ার্ড পেতে http://www.vpnbook.com/freevpn চোখ রাখুন।
For Pc User:
প্রথমেই নিচ থেকে .zip file টা ডাওনলোড করে নিন

Open Vpn For pc.zip
Extract করুন ভিতরে Nmd Vpn.exe নামের একটা সফটওয়্যার এবং  ‘Config’ নামের একটা ফোল্ডার পাবেন
NmdVpn.exe ইনষ্টল করুন এবং  C:=>Program files=> NMD Vpn =>Config এ যান
অই ফোল্ডারে কিছু থাকলে ডিলেট করুন এবং আপনার এক্সট্রাক্ট করা  ‘Config’ ফোল্ডার এর ভিতরকার ফাইল গুলা কপি করুন
তারপর ফোল্ডার তটা নিচের মতো দেখতে হবে
বিঃদ্রঃ  vpn password কয়েকদিন পর পর পরিবর্তিত হয়… আপডেট জানতে www.computerhome.tk তে নজর রাখুন এবং নতুন পাসোয়ার্ড আপডেট হলে txt ফাইল টা Notepad কে Administrator permission দিয়ে চালু করে আপডেট করে দিবেন 
তারপর  “NmdVpn.exe” এর উপর মাউস এর ডান পাশের বাটন ক্লিক করে “Run As Administrator” দিয়ে চালু করুন
তারপর আপনার Task Bar থেকে NMD vpn চালু করুন এবং যেকোন একটা কনফিগ এ কানেক্ট ল্করুন [You must be connect your modem first]
কিছুক্ষন পর  “Vpn connected”এই টাইপের একটা নটিফক্যশন দেখবেন। ব্যস এখন সব ধরনের ওয়েবসাইট ব্রাউজ করুন আরামসে  
For All other user:
সিম্বিয়ান ব্যবহার কারীদের জন্য ভিপিএন থাকতে পারে।
তবুও জাভা ও সিম্বিয়ান ব্যবহারকারীরা প্রক্সি সার্ভার এর সাহায্যে যেকোন ব্লকড ওয়েবসাইট একসেস করতে পারেন।
এর জন্য নিচের যেকোন প্রক্সি সাইটে যান এবং সেখানে থেকে Facebook.com বা যেকোন ব্লকড সাইটের লিংক দিয়ে আরামসে ব্রাউজ করতে পারবেন
Proxy site list:
Proxy server at http://proxy-server.at
FilterByPass – https://www.filterbypass.me/
Unlock My Web – http://www.unblockmyweb.com/
Proxy Site – https://www.proxysite.com/
Hide My Ass – https://www.hidemyass.com/
Free YouTube Proxy – http://www.youtubeunblockproxy.com/
Proxy – http://proxy.org/
England Proxy – https://www.englandproxy.co.uk/
Unblocker – https://www.unblocker.us/
Fast USA Proxy – http://fastusaproxy.com/
New IP Now – http://newipnow.com/
Anonymouse – http://anonymouse.org/anonwww.html
Hidden Digital Info – http://hiddendigital.info/
Anony Mizer – https://www.anonymizer.com/ (14 days free trial)
K Proxy – http://www.kproxy.com/
Don’t Filter – http://dontfilter.us/
Working Proxy – https://www.workingproxy.net/
Proxy 2014 – http://www.proxy2014.net/
Change IP & Country – http://anonymizer.nntime.com/
VTunnel – http://vtunnel.com/
Rapid Proxy – https://www.rapidproxy.us/
Ninja Cloak – http://ninjacloak.com/
Proxyo – http://proxyo.info/
DeFilter – http://defilter.us/
Quick Proxy – http://www.quickproxy.co.uk/
Free Proxy Server – https://www.freeproxyserver.uk/
Free You Proxy Tube – https://www.freeyouproxytube.com/
The Best Proxy – https://www.thebestproxy.info/
VPN Browse – http://vpnbrowse.com/

এন্ডয়েডের প্যাটার্ণ লক ভূলে গেছেন বা আপনার মোবাইলে দেওয়া পাসওয়ার্ড আপনার মনে পড়ছে না?
প্যটার্ন লক বা পাসওয়ার্ড ভুলে যাওয়ার কারণে ডিভাইসে এক্সেস করতে সমস্যা হচ্ছে? আজ ২টি সমাধান নিয়ে এসেছি আপনাদের জন্য..
.
সমাধান-১ :
.
এ কাজের জন্যে অবশ্যই সেটের ইন্টারনেট কানেকশন এক্টিভেটেড থাকতে হবে। ৫বার ভুল ইনপুট করুণ। এরপর একটি অপশন আসবে, Forgot Pattern? এটা ওপেন করুণ। ওপেন করার পর আপনার গুগল একাউন্ট অর্থাৎ জিমেইল আই.ডি এবং পাসওয়ার্ড চাইবে। ঠিকঠিক মতো ইনপুট করুণ। সফলভাবে জি- মেইল আই.ডিতে লগইন করাশেষে আপনাকে নতুন প্যটার্ণ লক দিতে বলা হবে। নতুন প্যটার্ণ একটিভ করুণ এবং এবারে অবশ্যই সহজে মনে থাকে এমন কোন প্যাটার্ণ ড্র করুণ। অনেক সময় এই প্রসেস সঠিক হওয়া সত্ত্ব আপনার মোবাইল
লক অবস্থাতে থেকে যাচ্ছে..
তাই ২য় সমাধান আপনাদের জন্য শেষ এবং উপযুক্ত সমাধান হতে পারে..
.
সমাধান-২:
.
ইন্টারনেট কাণেকশন প্রয়োজন নেই। এ সময়ে ডিভাইসটিকে ফ্যাক্টরী রিষ্টোর করা ছাড়া কোন উপায় থাকে না। এসময় আপনাকে ফ্যক্টরী রিষ্টোর করতে হয়। বলে রাখা ভালে যে আপনার পুরো মোবাইল ফরমেট নিয়ে নিবে। ইন্সটল করা সফটওয়্যারে, ফোন নাম্বার, মেসেজ কিছুই থাকবে না।
জেনে নিন কিভাবে সিষ্টেম হার্ড রিসেট করবেন .
1. প্রথমে নিশ্চিত হয়ে নিন যে, আপনার ডিভাইসে পর্যাপ্ত চার্জ মজুত আছে, যাতে প্রসেসটি চলাকালীন সেট বন্ধ হয়ে না যায়..
.
2. ডিভাইস বন্ধ করুণ এবং চালু করার সময় Volume up+power button অথবা Down +power button একসাথে প্রেস করে সেট অন করুণ।
.
এটা আপনাকে রিকোভারী মুডে নিয়ে যাবে.. রিকোভারী মুডে যাওয়ার জন্যে এটা ছাড়াও বিভিন্ন কোম্পানীর সেটে আরো কিছু কম্বিনেশন কাজ করতে পারে সেগুলো হলো:
১. Volume Down + Volume Up + Power
button.
২. Volume Down + Power button.
৩. Volume Up + Power button.
৪. Volume Up + Home + Power button.
৫. Volume Up + Camera button.
৬. Home + Camera button.
৭. Home + Power button.
আমি নিশ্চিত উপরের ৭টির যেকোন একটি কম্বিনেশন কাজ করবেই..
কম্বিনেশন দিয়ে ডিভাইস অন করার পর রিকোভারী মুড এ যাবেন..
“Wipe Data / Factory Reset” সিলেক্ট করুণ.. (এক্ষেত্রে ভলিউম আপ ডাউন কি দিয়ে সিলেকশনের কাজ করতে হবে..)এরপর নো এবং ‘ইয়েস’ এর মধ্য থেকে ‘ইয়েস’ সিলেক্ট করুণ..
Powered by Blogger.