আপনি কি ওয়াইফাই ইন্টারনেট ব্যবহার করেন? আমি কিন্তু
করি। আচ্ছা ওয়াইফাই নেট ব্যবহারের সুবিধা গুলো কি?
অসাধারন গতি সাথে কম মূল্য। আর অসুবিধা? সময় সময় নেট
লাইন পুরাই বিদ্যুৎ লাইনের মতো ব্যবহার করে।

একবার গেলে আর কোন খবর থাকে না। তারপরেও আমি বলবো
ব্রডব্যান্ড বেস্ট। অন্তত আপনার ইন্টারনেট সার্ভিস
প্রভাইডার যদি ভদ্রলোক হয় তবে অনেক শান্তিতে নেট
চালাতে পারবেন।
এখন সরাসরি কাজের কথায় আসবো। আপনি কি জানেন,
যেভাবে আপনি আপনার ওয়াইফাই রাউটার ব্যবহার করছেন তার থেকে আরও বেশী সুবিধা ভোগ করে সেটি ব্যবহার করা সম্ভব। কিভাবে?
#১ আপনার রাউটারের ফার্মওয়্যার আপডেট রাখুন-
সবসময় আপডেট রাউটার ব্যবহার করুন। অনেক সময় এমন হয়, আপনার ইন্টারনেট সার্ভিস প্রভাইডার ইচ্ছা করে তাদের
নিজস্ব রাউটার আপনাকে ধরিয়ে দিবে। যেটা পরে যেয়ে অনেক বিড়ম্বনার কারন হতে পারে। তাই রাউটার কিনবেন নিজের ইচ্ছা মতো দেখে শুনে।
#২ সুবিধা জনক যায়গাতে রাউটারটি স্থাপন করুন-
রাউটারটি স্থাপন করবেন এমন একটি স্থানে যেখান থেকে
প্রায় সব ঘড়ে সমান ভাবে সিগন্যাল পৌছাতে পারে।
#৩ শক্ত পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা-
কথাটা কেমন শোনাচ্ছে না? হুম, পাসওয়ার্ড আবার কি মাইনে রাখে? রাখে, কারন আপনি যখন একটা শক্ত পক্ত পাসওয়ার্ড ব্যবহার করবেন তখন আর
বাইরের কেউ আপনার নেট লাইন ব্যবহার করতে পারবে না।
প্লাস পাবেন সিকিউর নেট সার্ভিস।
#৪ ওয়াইফাই চ্যানেল-
সবসময় সঠিক ওয়াইফাই চ্যানেল ব্যবহার করবেন। বেশিরভাগ
সার্ভিস প্রভাইডার ২.৪ গিগাহার্জ ব্যবহার করে যেটা সবার
জন্য পারফেক্ট নাও হতে পারে।
#৫ পুরনো ডিভাইস ডিসকানেক্ট করে রাখুন-
কথাটার মানে হল, যখন কোন ডিভাইস আর ব্যবহার করবেন না
তখন সেটি ওয়াইফাই রাউটার থেকে ডিসকানেক্ট করে রাখুন।
#৬ পিং টেস্ট-
সময় সময় পিং টেস্টের মাধ্যমে আপনার নিয়মিত ইন্টারনেট
গতি পরিক্ষা করতে পারেন, আর এ জন্য আপনাকে এই সাইটে
যেতে হবে-www.pingtest.net/
#৭ রিস্টার্ট-
অনেক সময় এমন হয় দেখবেন আপনার রাউটার চলতে চলতে
হ্যাং করে। আর হটাৎ করেই স্পীড গায়েব বা নেট লাইন ডিসকানেক্ট হয়ে যায়। এমতাবস্থায় কিচ্ছু করবেন না জাস্ট রাউটার টা একবার অফ করে অন করুন বা রিস্টার্ট দিন।
#৮ একাধিক রাউটারের ব্যবহার-
অনেক সময় এমন হয়, আপনার ফ্লোরের স্পেস অনেক বড় আর
দুর্ভাগ্য বসতো আপনি যে রাউটারটি কিনেছেন সেটি সম্পূর্ণ
ফ্লোর কভার করতে পারছে না যার ফলে আপনার নেট স্পীড
অনেক কম আসছে। একটি কাজ করুন নতুন আরেকটি বড় দেখে
রাউটার কিনুন বা ছোট আরেকটি রাউটার কিনে সেটি ঘড়ের
আরেক কোনায় সেট করে নিন।
৯ একই সিগন্যালের ডিভাইস থেকে দূরে রাখা-
মনে রাখবেন আপনার ঘড়ের কিছু কমন ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস
আছে জেগুলা ঠিক একই ২.৪ গিগাহার্জ ব্যবহার করে। যেমন,
টিভি, কডলেস ফোন, মাইক্রোওয়েভ ওভেন, ইত্যাদি। আর আপনি যদি সেই একই ডিভাইসের পাসে রাউটার স্থাপন
করেন। তবে স্বাভাবিক ভাবেই রাউটার তার নিজস্ব সিগন্যাল
দিতে বাধা গ্রস্ত হবে।
১০ এন্টেনা-
প্রয়োজনের উপরে ভিত্তি করে চেষ্টা করুন এন্টেনা সহ রাউটার কিনতে। আর আপনি চাইলে পুরনো রাউটারের এন্টেনা পরিবর্তন করে নতুন বড় বা আরও উন্নত এন্টেনা লাগিয়ে নিতে পারবেন। এটা করার জন্য আপানাকে নিকটস্থ রাউটার সপ এ যেয়ে কথা বলতে হবে।
আচ্ছা আপনারও কি ঠিক একই সমস্যা ছিল? তবে পরে যেয়ে
সেটা থেকে মুক্তি পেলেন কিভাবে? আপনার জানা এমন
কোন বুদ্ধি কি আছে যেটা আপ্লাই করলে কাজ হবে? আপনার
বুদ্ধি শেয়ার করবেন আমাদের টিউমেন্ট বক্সে।

সুপ্রিয় বন্ধুগন,
আশা করি আপনারা সবাই খুব ভালো আছেন।
পরিবারের সবাইকে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের টিউন। আজ আপনাদের জন্য নিয়া এলাম [আমার খুব প্রিয়] একটি কাজের সফটওয়্যার, প্রফেশনাল পিডিএফ এডিটর সফটওয়্যার, সাথে এক্টিভেটর।

তাহলে কথা না বাড়িয়ে দেখি কি করে ডাউনলোড আর এক্টিভ করতে হবে পিডিএফ ক্রিয়েট, কনভার্ট ও এডিট করার অন্যতম জনপ্রিয় সফটওয়্যার Nitro PDF এর আপডেট ভার্সন  Nitro Pro 10.5.4.16


Nitro Pro 10 এর কিছু বৈশিষ্ট্যঃ


  • পিডিএফ তৈরি করা ছাড়াও এটি দিয়ে পিডিএফ ফাইল এডিট করা যায়।
  • পিডিএফ এ ইচ্ছামত টেক্সট,নোট বা টিউমেন্টস বসাতে পারবেন
  • থাম্বনেইল ডকুমেন্ট প্রিভিউ এর মাধ্যমে ইমেজ দেখার মত করে পিডিএফ দেখা যায়।
  • প্রায় সকল প্রকার ফাইল থেকে পিডিএফ ও পিডিএফ/এ ডকুমেন্ট তৈরী করা যায়।
  • ওয়ার্ড, এক্সেল ও পাওয়ারপয়েন্ট থেকে এক ক্লিক দিয়ে পিডিএফ তৈরী করা যায়।
  • ওয়ার্ড থেকে তৈরী করা পিডিএফ এ বুকমার্ক, লিংক, মেটাডাটা ও সিক্যুরিটি অক্ষুন্ন রাখা যায়।
  • যেকোন পিডিএফ এ আপনি আপনার সিগনেচার বসাতে পারবেন।
  • পিডিএফ ফাইল থেকে ছবিগুলো এবং লেখাগুলো আলাদা করে নিতে পারবেন।
  • আরও অনেকসুবিধাই আছে যা ব্যবহার করলেই বুঝতে পারবেন।
  • আরও জানতে Nitro Pro 10 এর Features Page ভিজিট করুন।

ইনস্টলেশনের জন্য যে সিস্টেম কনফিগারেশনের প্রয়োজন


Desktops:Windows® Vista, Windows® 7, Windows® 8, Windows Blue® 8.1 upgrade, Windows® 10

Servers:  Windows® Server 2008, Windows® Server 2008 R2, Windows® Server 2012, Windows® Server 2012 R2 (Terminal Server and Citrix XenApp/Access Essentials configurations supported.)
Processor 1 gigahertz (GHz) or faster processor
RAM 512 MB system memory (1 GB recommended)
Display  1024x768 screen resolution
Hard Disk Space   300 MB of available hard disk space
Microsoft Office 2007 or newer (required for Microsoft Office integrated features)

যেখান থেকে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করবেন


NITRO PRO 10  ৬৪ বিট ডাউনলোড করার জন্য এখানে ক্লিক করুন। ১০২ MB সাইজ মাত্র
আর NITRO PRO 10 ৩২ বিট ডাউনলোড করার জন্য এখানে ক্লিক করুন। ৮১ MB সাইজ মাত্র
আর ডাইরেক্ট ডাউনলোডার লিংক বা ওয়েব ইনস্টলার লিংক। ২ MB সাইজ
[ অটোমেটিক ইনস্টল হবে তবে পরে ইউস করতে পারবেন না,কারণ ডাউনলোড সেভ হয় না। ]
যেহেতু এটি একটি প্রফেশনাল পিডিএফ এডিটর সফটওয়্যার, তাই এটি ফুল ভার্সন এক্টিভ করাতে আপনাকে খরচা করতে হবে। এটি ১৪ দিনের জন্য বিনামূল্যে ব্যবহার করা যায়। আপনি যদি সফটওয়্যার টি কিনতে চান তাহলে এখানে  ক্লিক করুন।   অথবা নিম্নলিখিত পদ্ধতি অনুসরণ করুন ফুল ভার্সন এক্টিভ করাতে

যেভাবে ফুল ভার্সন সফটওয়্যারটি এক্টিভেট করবেন

Enter this serial key to install -NP10D0602513A5477777 & Active অথবা
ইহা কোনো প্রকার কিজেন বা এক্টিভেটর নয়, অরিজিনাল অ্যাক্টিভেটেড .exe ফাইল।
যদি আপনি সফটওয়্যার ইনস্টল দিয়া থাকেন তো, খালি কপি এবং রিপ্লেস করুন আপনার ইনস্টল্ড .exe ফাইলের সাথে।
৬৪ বিট অরিজিনাল অ্যাক্টিভেটেড .exe ফাইলের জন্য এখানে  ক্লিক করুন
আর ৩২ বিট অরিজিনাল অ্যাক্টিভেটেড .exe ফাইলের জন্য এখানে ক্লিক করুন
কি করে ইনস্টল করেবেন ? দেখালাম ক্রমানুসারে করে যেভাবে করতে হবে
1. সবার প্রথমে এপ্লিকেশন টি ইনস্টল করুন, কিন্তু ওপেন করবেন না বা চালু করবেন না 
2 . যেখানে ইনস্টল হলো আপনার সফটওয়্যারটি সেখানে কপি করুন আপনার ডাউনলোড করা NitroPDF.exe  [অরিজিনাল অ্যাক্টিভেটেড .exe] ফাইলটি।
সাধারণত সফটওয়্যারটি "C:\Program Files\Nitro\Pro 10 "এখানে ইনস্টল হয়।
2.  আর " Replace the File in the Destination " সিলেক্ট করুন

3. একটা ম্যাসেজ আসবে "Destination Folder Access Denied "    "You'll need to provided administrator permission to copy to this folder " Continue সিলেক্ট করুন
ব্যাস হয়ে গেল আপনার ফুল ভার্সন।
এবার চালু করুন NITRO PDF এপ্লিকেশনটি।
নিচের ছবির মতো একটি পেজ খুলবে আর শুরু হবে আপনার NITRO PDF PRO 10

কিছু কথা

এই পরিবারের সবার কাছে আমার একটি অনুরোধ অনুসরন করুন কিন্তু অনুকরণ করবেন না।
যদি আপনাদের কোনো সাজেশন থাকে আমার টিউন নিয়া তবে অবশ্যই বলবেন,
কারণ আপনার সাজেশন পরবর্তী টিউনে আমাকে আরো ভালো করে টিউন উপস্থাপিত করতে সাহায্য করবে।
খুব তাড়াতাড়ি ফিরছি আবার পরের টিউন নিয়া।

এইবার নিয়ে নিন android এর জন্য দারুন ১৫ টি  Launcher এর পেইড ভার্সন,আশা করি সকলের ভালো লাগবে।
Launcher সম্পর্কে তো নতুন করে আর কিছু বলার নেই,সকলেই এ সম্পর্কে ভালো মতই জানেন,এন্ড্রয়েড এর জন্য অনেক অনেক Launcher রয়েছে।বিভিন্ন ডেভেলপার তৈরী করেছে বিভিন্ন রকমের Launcher.তাছাড়া রয়েছে বিভিন্ন ভার্সন,রয়েছে ফ্রী এবং পেইড ভার্সন।
আজ এই Launcher নিয়েই আমার এই টিউন।যেসকল Launcher গুলো Top এ আছে সেগুলো নিয়েই আমার এই টিউন,তবে আজ যেই Launcher গুলো দিচ্ছি সবই পেইড ভার্সন,এগুলো কিনতে হলে অবশ্যই আপনাকে ডলার গুণতে হবে,তবে বিজয়ের মাস উপলক্ষে সব দিচ্ছি ফ্রীতে।চলুন নিজ থেকে নামিয়ে নেয়া যাকঃ


1-Go Launcher Pro
Link: এখানে ক্লিক করুন


2-Smart Launcher Pro 3
Link: এখানে ক্লিক করুন


3-Xperia Launcher [Fastest Launcher]
Link: এখানে ক্লিক করুন


4-Action Launcher 3 Plus
Link: এখানে ক্লিক করুন


5-Lightning Launcher
Link: এখানে ক্লিক করুন


6-Lollipop Launcher Plus
Link: এখানে ক্লিক করুন


7-Next Launcher 3D Paid
Link: এখানে ক্লিক করুন


8-iLauncher Pro
Link: এখানে ক্লিক করুন


9-Nova Launcher Prime
Link: এখানে ক্লিক করুন


10-S Launcher [S6 Launcher]
Link: এখানে ক্লিক করুন


11-MarshMallow Launcher
Link: এখানে ক্লিক করুন


12-Windows 10 Launcher Pro
Link- এখানে ক্লিক করুন


13-Nokia Z Launcher Beta
Link: এখানে ক্লিক করুন



ডাউনলোড করতে কোন প্রকার সমস্যা হলে নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করুনঃ

কিভাবে ডাউনলোড  করবেন?
  1. প্রথমে Download Now  এ ক্লিক করুন
  2. ২য় পেজে click here to download এ ক্লিক করুন

3
পিসি তে ডাউনলোড করতে কোন সমস্যা হবে না, কিন্তু তাও কোন সমস্যা হলে ফায়ারফক্স ইউস করতে পারেন। মোবাইল থেকে ডাউনলোড করতে সমস্যা হলে uc browser থেকে ডাউনলোড করুন।  uc browser থেকে ডাউনলোড করতে কোন সমস্যা হবে না। চিত্রের যায়গায় ক্লিক করলেই ডাউনলোড হবে।

প্রথমেই জেনে নেওয়া যাক ফলাফল পুনঃমূল্যায়ন কি?

ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ কিঃ

এসএসসি কিংবা এইচএসসি এর মত জেএসসিতেও পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের পর দিন থেকে বাংলাদেশের সকল মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডগুলো আশানুরুপ না হওয়াতে যে সকল শিক্ষার্থীদের মনে অনিশ্চয়তা থাকে তাদের জন্যে খাতা পুনঃমূল্যায়ন এর সুযোগ দিয়ে থাকে যা “ফলাফল পুনঃমূল্যায়ন”, “পুনঃনিরীক্ষণ”, “খাতা চ্যালেঞ্জ”, “Re scrutiny” ইত্যাদি নামে পরিচিত। অনেকের ধারণা বোর্ড কতৃপক্ষ খাতা পুনঃমূল্যায়ন করে। কিন্তু আসলে এই প্রক্রিয়ায় বোর্ড থেকে যা করা হয় তা হল, নম্বর গণনা কিংবা কোথাও নম্বর প্রদানে ভুল ভ্রান্তি ভ্রান্তি হয়েছে কিনা সেসব বিষয় মিলিয়ে দেখা হয়।

কিভাবে ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ করবেনঃ

ফলাফল পুনঃমূল্যায়ন করতে বোর্ড এ যাওয়ার কোন প্রয়োজন নেই। চাইলে ঘরে বসে মোবাইল থেকেই ফলাফল পুনঃমূল্যায়ন এর জন্যে আবেদন করতে পারবেন। তার জন্যে যা যা লাগবেঃ
  • টেলিটক সংযোগ সহ একটি মোবাইল ফোন। (শুধুমাত্র টেলিটক আপারেটর থেকেই ফলাফল পুনঃমূল্যায়ন সম্ভব কিন্তু যাদের টেলিটক সিম নেই তাদের চিন্তার কিছু নেই, তারাও চাইলে অন্য কারো সিম ব্যবহার করে অথবা ফলাফল পুনঃমূল্যায়ন এর আবেদন করে এ ধরণের কোন দোকান থেকেও আবেদন করতে পারবেন)
  • মোবাইলে পর্যাপ্ত পরিমাণ ব্যানান্স (প্রতিটি বিষয়ের আবেদনের জন্যে মোবাইল থেকে আবেদন ফি বাবদ ১২৫ টাকা করে কেটে নেওয়া হবে। যে সকল বিষয়ের ২ টি পত্র রয়েছে যেমনঃ বাংলা ও ইংরেজি সে সকল বিষয়ের ক্ষেত্রে একটি বিষয় কোডের বিপরিতে ২ টি পত্রের আবেদন বলে গণ্য হবে তাই এ ক্ষেত্রে খরচ পরবে ২৫০ টাকা)
  • আপনার সাথে যোগাযোগ এর একটি ব্যক্তিগত নম্বর (বাংলাদেশের যে কোন অপারেটর এর নম্বর দিতে পারবেন)

আবেদন করতে এসএমএস করবেন যেভাবেঃ

মোবাইল এর ম্যাসেজ অপশন এ গিয়ে লিখবেন-
RSC<স্পেস>আপনার বোর্ড এর নামের প্রথম ৩ অক্ষর<স্পেস>রোল নম্বর<স্পেস>বিষয় কোড
উদাহরণঃ যশোর বোর্ড এর কোন শিক্ষার্থীর রোল নম্বর যদি হয় 259663 তার বাংলার জন্যে আবেদন করতে লিখতে হবে এভাবেঃ RSC<স্পেস>JES<স্পেস>259663<স্পেস>101
এর পর ম্যাসেজটি 16222 এই নম্বরে পাঠাতে হবে।
উল্লেখ্য আপনি একটি এসএমএস এ একসাথে একাধিক বিষয়ের জন্যে
আবেদন করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে কমা (,) দিয়ে বিষয়গুলোর কোড আলাদাভাবে লিখতে হবে। যেমন বাংলা ও ইংরেজি দুটি বিষয়ের আবেদন করতে হবে এভাবেঃ
RSC<স্পেস>JES<স্পেস>259663<স্পেস>101,107
এক্ষেত্রে প্রতিটি বিষয়ের এবং প্রতিটি পত্রের জন্যে ১২৫ টাকা করে চার্জ করা হবে।
ফিরতি এসএমএস এ কত টাকা কেতে নেওয়া হবে জানিয়ে আপনাকে একটি পিন নম্বর দেওয়া হবে। আপনি রাজি থাকলে এর পর ম্যাসেজ অপশন এ গিয়ে লিখবেনঃ
RSC<স্পেস>YES<স্পেস>পিন নম্বর<স্পেস>আপনার সাথে যোগাযোগের একটি নম্বর (যে কোন অপারেটর এর)
উদাহরনঃ ধরুন ফিরতি এসএমএস এ প্রদত্ত আপনার পিন নম্বর হল 12345 এবং আপনার মোবাইল নম্বর 01913XXXXXX সেক্ষেত্রে আবেদন করবেন এভাবেঃ
RSC<স্পেস>YES<স্পেস>12345<স্পেস>01913XXXXXX
ব্যাস উপরের প্রক্রিয়াগুলো যদি আপনি সঠিক ভাবে অনুসরণ করে থাকেন তাহলে সফলভাবে আপনার ফলাফল পুনঃমূল্যায়ন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে।

আবেদনের সময়সীমাঃ

এই প্রক্রিয়া সাধারণত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ হওয়ার পরদিন থেকে এক সপ্তাহব্যাপী চলে। ২০১৫ সালের জেএসসি ও জেডিসি এর ফলাফল পুনঃমূল্যায়ন প্রক্রিয়া ০১-০১২০১৬ তারিখ থেকে ০৭-০১-২০১৬ তারিখ রাত ১১ টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত চলবে। তাই দেরি না করে আজই আবেদন করে ফেলুন আর দূর করে ফেলুন ফলাফল নিয়ে আপনার মনের সকল অনিশ্চয়তা !

জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষার ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ এর ফলাফল দেখার নিয়মঃ

জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষার ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ এর ফলাফল সাধারণত পুনঃনিরীক্ষণ এর আবেদন করার সময় আপনার সাথে যোগাযোগের জন্যে যে নম্বর প্রদান করেছিলেন উক্ত নম্বরে (আপনার ফলাফল পরিবর্তন হলে) ফলাফল প্রকাশের ফর স্বয়ংক্রিয়ভাবে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। তাছাড়া প্রতিটি শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে আলাদাভাবে পিডিএফ আকারে শুধুমাত্র যাদের ফলাফল পরিবর্তন হয়েছে তাদের ফলাফল প্রকাশ করা হয়।
Powered by Blogger.